
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের মতে, চলতি বছরের মার্চ মাসে নাইজারে একটি মসজিদে সন্ত্রাসী হামলায় ৪৪ জন নিহত হওয়ার ঘটনাকে ‘জাগ্রত কল’ হিসেবে দেখা উচিত। এ ঘটনা প্রমাণ করে যে, দেশটির বেসামরিক নাগরিকরা কতটা ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে।
নিউজিল্যান্ডভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইউএন নিউজ -এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ভলকার তুর্ক এই হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন এবং একইসঙ্গে তিনি নাইজারের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
তিনি বলেন, “এই মর্মান্তিক ঘটনা আবারও প্রমাণ করে যে, নাইজারের নিরাপত্তা পরিস্থিতি কতটা নাজুক এবং বেসামরিক নাগরিকরা কী পরিমাণ ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই এই হামলার দ্রুত, স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ তদন্ত করতে হবে এবং অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।”
জাতিসংঘের এই কর্মকর্তা নাইজারের নিরাপত্তা বাহিনীকে মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার এবং আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন। একইসঙ্গে, তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে নাইজারকে মানবিক সহায়তা এবং নিরাপত্তা সহযোগিতা প্রদানের জন্য আহ্বান জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, নাইজারে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন জঙ্গিগোষ্ঠী সক্রিয় রয়েছে এবং প্রায়ই তারা বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হামলা চালিয়ে থাকে। এই পরিস্থিতিতে, জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধানের এই মন্তব্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
নাইজার: ৪৪ জনকে হত্যা করা মসজিদ আক্রমণে ‘জাগ্রত কল’ হওয়া উচিত, অধিকার প্রধান বলেছেন
এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।
নিচের প্রশ্নটি Google Gemini থেকে প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়েছে:
2025-03-25 12:00 এ, ‘নাইজার: ৪৪ জনকে হত্যা করা মসজিদ আক্রমণে ‘জাগ্রত কল’ হওয়া উচিত, অধিকার প্রধান বলেছেন’ Human Rights অনুযায়ী প্রকাশিত হয়েছে। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ সহজবোধ্যভাবে একটি বিশদ নিবন্ধ লিখুন।
22