বিজ্ঞানীদের মজার জগৎ: ছোট্ট বন্ধুরা, তোমরা কি জানো?,Hungarian Academy of Sciences


বিজ্ঞানীদের মজার জগৎ: ছোট্ট বন্ধুরা, তোমরা কি জানো?

একদিন, হাঙ্গেরির একটি বিখ্যাত অ্যাকাডেমি, যার নাম হাঙ্গেরিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেস, সেখানে একটি বিশেষ ঘটনা ঘটেছিল। ঘটনাটি ঘটেছিল ২০২৫ সালের ৩১শে আগস্ট, রাত ১০টায়। সেদিন, একজন খুব বুদ্ধিমান বিজ্ঞানী, যার নাম কাটালিন হ্যাঙ্গোস, তিনি একটি দারুণ বক্তৃতা দিয়েছিলেন। তার বক্তৃতার বিষয় ছিল “গতিশীল মডেলিং – প্রকৌশলের মৌলিক নীতি ব্যবহার করে জটিল সিস্টেম এবং নিয়ন্ত্রণের তত্ত্ব”।

কাটালিন হ্যাঙ্গোস কে?

কাটালিন হ্যাঙ্গোস একজন “লেটারিং মেম্বার” বা “যোগাযোগকারী সদস্য”। এর মানে হলো, তিনি বিজ্ঞানীদের সেই দলে আছেন যারা নতুন নতুন ধারণা তৈরি করেন এবং অন্যদের সাথে সেই ধারণাগুলো ভাগ করে নেন। তিনি একজন বিজ্ঞানী, যিনি জটিল জিনিসগুলোকে সহজভাবে বুঝতে এবং ব্যাখ্যা করতে ভালোবাসেন।

“গতিশীল মডেলিং” মানে কী?

এবার আসা যাক কাটালিন হ্যাঙ্গোসের বক্তৃতার মজার বিষয়ে। তিনি “গতিশীল মডেলিং” নিয়ে কথা বলেছেন। ভাবো তো, তোমরা যখন খেলনা গাড়ি নিয়ে খেলো, তখন গাড়িটা কীভাবে চলে, ব্রেক করলে থেমে যায়, বাঁক নিলে ঘুরে যায় – এই সবকিছুই কিন্তু এক ধরনের “গতিশীল মডেল”। কাটালিন হ্যাঙ্গোসও ঠিক একই রকম, কিন্তু তার মডেলগুলো অনেক বড় এবং জটিল।

তিনি বুঝিয়েছেন কিভাবে বিজ্ঞানীরা “প্রকৌশলের মৌলিক নীতি” ব্যবহার করেন। প্রকৌশলী মানে যারা ব্রিজ, বাড়ি, গাড়ি বা রোবট বানায়। তারা সবকিছু খুব হিসাব করে এবং নিয়ম মেনে তৈরি করে। কাটালিন হ্যাঙ্গোস সেই নিয়মগুলো ব্যবহার করে বুঝিয়েছেন কিভাবে আমরা এমন সব জিনিস বানাতে পারি যা সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয় এবং নিজেদেরকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

উদাহরণ দিয়ে বোঝা যাক:

ধরো, তুমি একটি রোবট বানাতে চাও যা নিজে নিজে ঘর পরিষ্কার করতে পারে। রোবটটিকে বুঝতে হবে কোথায় ময়লা আছে, কোথায় দেয়াল আছে, কোথায় ফার্নিচার আছে। এই সবকিছু বোঝার জন্য রোবটটিকে একটি “মডেল” তৈরি করতে হবে। এই মডেলটিই হলো “গতিশীল মডেল”। রোবটটি নড়াচড়া করার সাথে সাথে তার মডেলটিও বদলাতে থাকবে।

কাটালিন হ্যাঙ্গোস তেমনি কিছু জটিল বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন, যেমন:

  • জটিল সিস্টেম: এমন জিনিস বা প্রক্রিয়া যা অনেক ছোট ছোট অংশ নিয়ে গঠিত এবং একে অপরের সাথে যুক্ত। যেমন, আমাদের শরীর, একটি শহর বা এমনকি পুরো পৃথিবী।
  • নিয়ন্ত্রণ তত্ত্ব: কিভাবে আমরা এই জটিল সিস্টেমগুলোকে আমাদের ইচ্ছামত চালাতে পারি। যেমন, একটি বিমান কিভাবে আকাশে ওড়ে এবং পাইলট কিভাবে তাকে নিয়ন্ত্রণ করে।

কেন এই বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ?

এই বিষয়গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এগুলো আমাদের চারপাশের জগৎকে বুঝতে সাহায্য করে। কাটালিন হ্যাঙ্গোসের মতো বিজ্ঞানীরা এই জ্ঞান ব্যবহার করে নতুন নতুন প্রযুক্তি তৈরি করেন। যেমন:

  • স্মার্ট গাড়ি: যে গাড়িগুলো নিজে নিজে চালাতে পারে।
  • রোবট: যারা কারখানায় কাজ করতে পারে বা সার্জারি করতে সাহায্য করতে পারে।
  • মহাকাশযান: যা আমাদের অন্য গ্রহে যেতে সাহায্য করে।

ছোট্ট বন্ধুরা, তোমরাও হতে পারো বিজ্ঞানী!

কাটালিন হ্যাঙ্গোসের মতো বিজ্ঞানীরা আমাদের দেখিয়েছেন যে বিজ্ঞান খুবই মজার এবং আকর্ষণীয় হতে পারে। তোমরা যদি চারপাশের জিনিসগুলো নিয়ে প্রশ্ন করো, নতুন কিছু জানতে চাও, এবং মজার মজার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে ভালোবাসো, তাহলে তোমরাও হতে পারো একজন মহান বিজ্ঞানী।

বিজ্ঞানের জগৎ অনেক বড় এবং সেখানে অনেক নতুন নতুন রহস্য লুকিয়ে আছে। চলো, আমরা সবাই মিলে সেই রহস্যগুলো খুঁজে বের করি এবং আমাদের জগৎকে আরও সুন্দর ও উন্নত করে তুলি!


Dinamikus modellezés – mérnöki alapelvek használata a nemlineáris rendszer- és irányításelméletben – Hangos Katalin levelező tag székfoglaló előadása


এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।

গুগল জেমিনির থেকে প্রতিক্রিয়া পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত প্রশ্নটি ব্যবহৃত হয়েছে:

2025-08-31 22:00 এ, Hungarian Academy of Sciences ‘Dinamikus modellezés – mérnöki alapelvek használata a nemlineáris rendszer- és irányításelméletben – Hangos Katalin levelező tag székfoglaló előadása’ প্রকাশ করেছে। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ একটি বিশদ নিবন্ধ সহজ ভাষায় লিখুন, যা শিশু ও শিক্ষার্থীরা বুঝতে পারবে, যাতে আরও বেশি শিশু বিজ্ঞানে আগ্রহী হয়। অনুগ্রহ করে শুধু বাংলাতে নিবন্ধটি প্রদান করুন।

মন্তব্য করুন