জানুন চীনের গোপন কথা: ব্রিটিশদের চোখে ১৮৬৫-১৯০৫,京都大学図書館機構


জানুন চীনের গোপন কথা: ব্রিটিশদের চোখে ১৮৬৫-১৯০৫

ভাবুন তো, প্রায় দেড়শো বছর আগের কথা! তখন চীন আর পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে কী হতো? কেমন ছিল তাদের সম্পর্ক? কেমন ছিল তাদের জীবনযাত্রা? এই সব রহস্যের উত্তর খুঁজতে Kyoto University Library একটা দারুণ সুযোগ এনে দিয়েছে। তারা চীনের ইতিহাস নিয়ে একটি নতুন ডাটাবেস (Database) তৈরি করেছে, যার নাম “China and the Modern World: Imperial China and the West, Part II, 1865–1905″। সহজ বাংলায় বললে, “আধুনিক বিশ্বের চীন: রাজকীয় চীন ও পশ্চিম, পর্ব ২, ১৮৬৫-১৯০৫”।

এসব ডাটাবেস কী জিনিস?

ডাটাবেস হলো অনেক তথ্য একসাথে সাজানো একটা বড় খাতা। যেমন, লাইব্রেরিতে অনেক বই থাকে, তাই না? ডাটাবেসও তেমনই, কিন্তু এখানে তথ্যগুলো থাকে কম্পিউটারে। এখানে আমরা পুরোনো চিঠি, সরকারি কাগজপত্র, ছবি—অনেক কিছুই খুঁজে পেতে পারি।

এই ডাটাবেসে কী আছে?

এই ডাটাবেসটি তৈরি হয়েছে ব্রিটিশদের লেখা পুরোনো সব কাগজপত্র থেকে। যখন ব্রিটেন আর চীনের মধ্যে নানা রকম লেনদেন হতো, তখন ব্রিটিশরা অনেক চিঠি লিখত, রিপোর্ট তৈরি করত। সেই সব কাগজপত্রেই লুকিয়ে আছে চীনের ১৮৬৫ থেকে ১৯০৫ সাল পর্যন্ত সময়ের অনেক অজানা কাহিনি।

কী কী জানা যাবে?

  • ঐতিহাসিক ঘটনা: এই সময়কালে চীনে কী কী বড় ঘটনা ঘটেছিল, যেমন—কোন যুদ্ধ হয়েছিল, কোন চুক্তি হয়েছিল—এইসব জানা যাবে।
  • মানুষের জীবন: তখনকার দিনে সাধারণ মানুষ কেমন ছিল, তাদের জীবনযাত্রা কেমন ছিল, তা নিয়েও অনেক তথ্য থাকতে পারে।
  • যোগাযোগ: চীন আর ব্রিটেনের মধ্যে কীভাবে যোগাযোগ হতো, কী নিয়ে কথা হতো—সব কিছুই এই ডাটাবেসে পাওয়া যাবে।
  • ছবি ও তথ্য: হয়তো অনেক ছবিও পাওয়া যেতে পারে, যা দেখে আমরা তখনকার চীনকে আরও ভালোভাবে বুঝতে পারব।

শিশুদের জন্য কেন এটা জরুরি?

আমরা যখন বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করি, তখন আমরা নতুন জিনিস শিখি। ইতিহাসও ঠিক তেমনই। ইতিহাস পড়ে আমরা জানতে পারি, অতীতে মানুষ কী ভুল করেছিল, কী ভালো কাজ করেছিল। সেই শেখাগুলো কাজে লাগিয়ে আমরা ভবিষ্যৎকে আরও সুন্দর করে তুলতে পারি।

  • কৌতূহল জাগানো: এই ডাটাবেসটি হয়তো অনেক শিশুর মনে কৌতূহল জাগাবে। “তখনকার দিনে মানুষ কী করত?”, “তখনকার চীনে কী কী নতুন জিনিস ছিল?”—এমন সব প্রশ্ন তাদের মনে আসবে।
  • গবেষণার আনন্দ: যারা একটু বড়, তারা হয়তো এই ডাটাবেস থেকে তথ্য নিয়ে ছোট ছোট গবেষণা করতে পারবে। এটা একটা দারুণ অভিজ্ঞতা, ঠিক যেন গোয়েন্দার মতো নতুন তথ্য খুঁজে বের করা!
  • ভিন্ন সংস্কৃতি বোঝা: চীন আর পশ্চিমের সম্পর্কের কথা পড়ে আমরা বুঝতে পারব, পৃথিবীর নানা দেশের মানুষ একে অপরের সাথে কেমনভাবে মিশে থাকে। এটা আমাদের মনকে আরও বড় করবে।

কীভাবে এই ডাটাবেস ব্যবহার করা যেতে পারে?

ধরুন, আপনি চীনের কোনো পুরনো দিনের ছবি দেখতে চান, অথবা কোনো বিশেষ ঘটনার কথা জানতে চান। আপনি এই ডাটাবেসে গিয়ে সেই তথ্যগুলো খুঁজতে পারেন। এটা অনেকটা ইন্টারনেটে কিছু খোঁজার মতোই, তবে এখানে অনেক পুরোনো এবং বিশেষ ধরনের তথ্য পাওয়া যায়।

Kyoto University Library-এর এই নতুন উদ্যোগটি আমাদের জন্য চীনের ইতিহাস জানার এক নতুন দরজা খুলে দিয়েছে। যারা নতুন কিছু শিখতে ভালোবাসে, যারা পুরনো দিনের রহস্য ভালোবাসে, তাদের জন্য এটি একটি অসাধারণ সুযোগ। ইতিহাস পড়ে আমরা যেমন জানতে পারি, তেমনই হয়তো এই তথ্যগুলো ভবিষ্যতে বিজ্ঞানের কোনো নতুন আবিষ্কারেও সাহায্য করতে পারে! তাই, চলো, আমরাও এই ডাটাবেসগুলো ব্যবহার করে নতুন কিছু শিখে ফেলি!


【データベース】China and the Modern World: Imperial China and the West,Part II, 1865–1905 (中国近現代史シリーズ:中国関係イギリス外交文書(FO17)第2部(1865-1905))のご案内


এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।

গুগল জেমিনির থেকে প্রতিক্রিয়া পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত প্রশ্নটি ব্যবহৃত হয়েছে:

2025-08-05 02:29 এ, 京都大学図書館機構 ‘【データベース】China and the Modern World: Imperial China and the West,Part II, 1865–1905 (中国近現代史シリーズ:中国関係イギリス外交文書(FO17)第2部(1865-1905))のご案内’ প্রকাশ করেছে। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ একটি বিশদ নিবন্ধ সহজ ভাষায় লিখুন, যা শিশু ও শিক্ষার্থীরা বুঝতে পারবে, যাতে আরও বেশি শিশু বিজ্ঞানে আগ্রহী হয়। অনুগ্রহ করে শুধু বাংলাতে নিবন্ধটি প্রদান করুন।

মন্তব্য করুন