
জাতিসংঘের নিউজ ফিড থেকে ৩০ এপ্রিল, ২০২৫ তারিখে প্রকাশিত “ফার্স্ট পারসন: মিয়ানমার এইড ওয়ার্কার্স ব্রেভ কনফ্লিক্ট অ্যান্ড হার্শ কন্ডিশনস টু ব্রিং এইড টু আর্থকোয়েক ভিকটিমস” শীর্ষক নিবন্ধের উপর ভিত্তি করে একটি বিস্তারিত নিবন্ধ নিচে দেওয়া হলো:
ভূমিকম্প বিধ্বস্ত মিয়ানমারে ত্রাণকর্মীদের জীবনসংগ্রাম
২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে মিয়ানমারে একটি ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানে। এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে দেশটির বহু ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়, বহু মানুষ আহত হয় এবং অসংখ্য মানুষ তাদের জীবন হারায়। এমন পরিস্থিতিতে, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কিছু সাহায্যকর্মী দুর্গম এলাকাগুলোতে ত্রাণ পৌঁছে দেওয়ার জন্য দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন।
জাতিসংঘের সংবাদ অনুসারে, এই ত্রাণকর্মীরা শুধু ভূমিকম্পের ধ্বংসযজ্ঞের সঙ্গেই লড়ছেন না, বরং সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতি এবং প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গেও মোকাবিলা করছেন। মিয়ানমারের রাজনৈতিক অস্থিরতা ত্রাণ কার্যক্রমকে আরও কঠিন করে তুলেছে। বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ প্রায়ই লেগে থাকে, যার কারণে ত্রাণবাহী গাড়িগুলোর চলাচল বিপজ্জনক হয়ে পড়ে।
ভূমিকম্পের কারণে রাস্তাঘাট ভেঙে যাওয়ায় দুর্গম এলাকাগুলোতে পৌঁছানো খুবই কঠিন হয়ে পড়েছে। অনেক জায়গায় পায়ে হেঁটে অথবা নৌকায় করে ত্রাণ সামগ্রী নিয়ে যেতে হচ্ছে। এছাড়া, খাবার, জল, ওষুধ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসের অভাব তো রয়েছেই।
ত্রাণকর্মীরা জানান, ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত অনেক মানুষ খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছে। তাদের জরুরি ভিত্তিতে খাদ্য, পানীয় জল, আশ্রয় এবং চিকিৎসার প্রয়োজন। কিন্তু সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতির কারণে সব জায়গায় দ্রুত সাহায্য পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে না।
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে একজন ত্রাণকর্মীর অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরা হয়েছে। তিনি জানান, “আমরা প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করি। যে কোনও মুহূর্তে গুলি বা বোমার শব্দ শুনতে পাই। কিন্তু মানুষের কষ্ট দেখলে আমরা নিজেদের জীবনের কথা ভুলে যাই। আমাদের একটাই লক্ষ্য, যে কোনও মূল্যে দুর্গতদের কাছে সাহায্য পৌঁছানো।”
এই পরিস্থিতিতে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে মিয়ানমারের ভূমিকম্প দুর্গতদের জন্য সাহায্যের আবেদন জানানো হয়েছে। একই সাথে, ত্রাণকর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে, যাতে তারা নির্বিঘ্নে তাদের কাজ চালিয়ে যেতে পারেন।
এই নিবন্ধটি মিয়ানমারের ভূমিকম্প পরিস্থিতি এবং সেখানে কর্মরত ত্রাণকর্মীদের সাহসিকতা ও মানবিকতার একটি চিত্র তুলে ধরে। একইসঙ্গে, এটি বিশ্ববাসীর কাছে দুর্যোগকবলিত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানায়।
এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।
নিচের প্রশ্নটি Google Gemini থেকে প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়েছে:
2025-04-30 12:00 এ, ‘First Person: Myanmar aid workers brave conflict and harsh conditions to bring aid to earthquake victims’ Health অনুযায়ী প্রকাশিত হয়েছে। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ সহজবোধ্যভাবে একটি বিশদ নিবন্ধ লিখুন। অনুগ্রহ করে বাংলায় উত্তর দিন।
98