স্মৃতি ও শান্তির বার্তা: হিরোশিমা ও নাগাসাকির পারমাণবিক বোমা হামলার স্মরণে আয়োজিত ছবি প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান,国連大学


স্মৃতি ও শান্তির বার্তা: হিরোশিমা ও নাগাসাকির পারমাণবিক বোমা হামলার স্মরণে আয়োজিত ছবি প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান

জাতিসংঘ বিশ্ববিদ্যালয় (UNU), হিরোশিমা সিটি এবং নাগাসাকি সিটি যৌথভাবে আয়োজিত একটি বিশেষ প্রদর্শনী, যা হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমা হামলার ভয়াবহতা এবং শান্তির অপরিহার্যতা স্মরণ করে, তার উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন করেছে। জাতিসংঘের বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ২০১৫ সালের ১৫ জুলাই, সকাল ০৫:৫০-এ এই তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। এই প্রদর্শনীটি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় সেই মর্মান্তিক ঘটনাগুলির কথা এবং ভবিষ্যতের জন্য শান্তির এক সুদৃঢ় বার্তা বহন করে।

এই প্রদর্শনীটি কেবল অতীতের একটি ঘটনার স্মৃতিচারণই নয়, বরং এটি পারমাণবিক অস্ত্রের ভয়াবহ পরিণাম সম্পর্কে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং বিশ্বব্যাপী নিরস্ত্রীকরণ ও শান্তির পক্ষে একটি শক্তিশালী আহ্বান। হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে ঘটে যাওয়া সেই অকল্পনীয় ট্র্যাজেডির সাক্ষী হিসেবে, এই প্রদর্শনী সেই ক্ষতিগ্রস্তদের আত্মত্যাগ ও বেঁচে থাকার অদম্য ইচ্ছাকে সম্মান জানায়।

প্রদর্শনীর মূল লক্ষ্য:

  • স্মরণ: ১৯৪৫ সালের আগস্ট মাসে হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমা হামলায় যারা প্রাণ হারিয়েছেন, তাদের স্মরণ করা এবং এই ঘটনাগুলির ঐতিহাসিক তাৎপর্য তুলে ধরা।
  • সচেতনতা বৃদ্ধি: পারমাণবিক অস্ত্রের বিধ্বংসী ক্ষমতা এবং মানব জীবনের উপর এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা।
  • শান্তির প্রচার: পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়ার প্রয়োজনীয়তা এবং বিশ্ব শান্তি ও সহাবস্থান প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব সম্পর্কে আলোকপাত করা।
  • শিক্ষামূলক: পরবর্তী প্রজন্মের কাছে এই ইতিহাসের ভয়াবহতা পৌঁছে দেওয়া এবং শান্তির মূল্যবোধ সম্পর্কে শিক্ষিত করা।

প্রদর্শনীর বিষয়বস্তু:

প্রদর্শনীর মূল আকর্ষণ হলো “পারমাণবিক বোমা ও শান্তির ছবি ও পোস্টার” । এই প্রদর্শনীতে স্থান পেয়েছে সেই ভয়াবহ bombings-এর প্রত্যক্ষদর্শীদের ছবি, বোমা হামলার পরবর্তী ধ্বংসযজ্ঞের চিত্র, এবং সেই বিভীষিকাময় স্মৃতি থেকে উঠে আসা বেঁচে যাওয়া মানুষদের গল্প। এছাড়াও, বিভিন্ন শিল্পী ও শান্তিকামী মানুষের তৈরি পোস্টারগুলি পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ, অহিংসা এবং শান্তির জন্য তাদের আশা ও আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করে। এই ছবি ও পোস্টারগুলি কেবল তথ্যবহুলই নয়, বরং তা আবেগপূর্ণ এবং গভীর প্রভাব বিস্তারকারী।

জাতিসংঘ বিশ্ববিদ্যালয়, হিরোশিমা সিটি ও নাগাসাকি সিটির যৌথ প্রয়াস:

জাতিসংঘ বিশ্ববিদ্যালয়, যা বিশ্বজুড়ে শান্তি, নিরাপত্তা এবং উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, হিরোশিমা ও নাগাসাকি শহরগুলির সাথে এই প্রদর্শনী আয়োজনে অংশীদারিত্ব করেছে। এই শহর দুটি পারমাণবিক হামলার শিকার হয়ে বিশ্ব শান্তি আন্দোলনের প্রতীক হয়ে উঠেছে। তাদের সম্মিলিত উদ্যোগ এই প্রদর্শনীর গুরুত্ব ও গভীরতাকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। এই অংশীদারিত্ব প্রমাণ করে যে, বিশ্বজুড়ে শান্তির জন্য একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা কতটা জরুরি।

শান্তির পথে এক নতুন যাত্রা:

এই প্রদর্শনীটি কেবল একটি স্মৃতিচারণাই নয়, এটি আমাদের সকলের জন্য একটি আহ্বান। হিরোশিমা ও নাগাসাকির অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে, আমাদের অবশ্যই পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার রোধ করতে এবং একটি পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়তে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে। এই প্রদর্শনী আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, শান্তি কোনও আপেক্ষিক বিষয় নয়, বরং তা একটি অপরিহার্য প্রয়োজন। এই ধরনের উদ্যোগ বিশ্বজুড়ে শান্তির সংস্কৃতি এবং পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের আন্দোলনকে আরও শক্তিশালী করতে সহায়ক হবে, এমনটাই আশা করা যায়।


原爆・平和写真ポスター展開会式を国連大学と広島市・長崎市が共催


এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।

নিচের প্রশ্নটি Google Gemini থেকে প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়েছে:

‘原爆・平和写真ポスター展開会式を国連大学と広島市・長崎市が共催’ 国連大学 দ্বারা 2025-07-15 05:50 এ প্রকাশিত হয়েছে। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ নরম সুরে একটি বিশদ নিবন্ধ লিখুন। অনুগ্রহ করে বাংলায় শুধুমাত্র নিবন্ধ সহ উত্তর দিন।

মন্তব্য করুন