বিজ্ঞানীর মজার কথা: নতুন যুগের গাড়িগুলো কীভাবে চলে?,Hungarian Academy of Sciences


অবশ্যই! হাঙ্গেরিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেস-এর একটি নতুন প্রকাশনা নিয়ে একটি সহজ ভাষায় নিবন্ধ নিচে দেওয়া হলো, যা শিশু এবং শিক্ষার্থীদের জন্য বিজ্ঞানকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবে।

বিজ্ঞানীর মজার কথা: নতুন যুগের গাড়িগুলো কীভাবে চলে?

একটু ভেবে দেখো তো, আজকাল আমরা যে স্মার্ট ফোন, কম্পিউটার বা নতুন ধরনের গাড়িগুলো দেখি, সেগুলো কীভাবে কাজ করে? এর পেছনে লুকিয়ে আছে অনেক বিজ্ঞান! সম্প্রতি, হাঙ্গেরিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেস-এর একজন বিজ্ঞানী, ক্যাটালিন হ্যাঙ্গোস, একটি চমৎকার বক্তৃতা দিয়েছেন যেখানে তিনি এই রহস্যগুলো নিয়ে কথা বলেছেন।

ক্যাটালিন হ্যাঙ্গোস কে?

ক্যাটালিন হ্যাঙ্গোস একজন বিজ্ঞানী, যাকে আমরা “লেটারিং মেম্বার” বা “যোগাযোগকারী সদস্য” বলতে পারি। এর মানে হলো, তিনি বিজ্ঞানের জগতে খুব গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন এবং এখন তিনি তাঁর জ্ঞান অন্যদের সাথে ভাগ করে নিচ্ছেন। তিনি একটি বিশেষ বিষয়ে পারদর্শী, যার নাম হলো “ডায়নামিক মডেলিং”

ডায়নামিক মডেলিং কী?

সহজ ভাষায় বলতে গেলে, ডায়নামিক মডেলিং হলো কোনো কিছুর “গতিশীলতা” বা “পরিবর্তন” বোঝা। ধরো, তুমি একটি খেলনা গাড়ি চালাচ্ছো। গাড়িটা কীভাবে চলছে, কত জোরে চলছে, কোথায় যাবে – এই সবকিছুই তার “গতিশীলতা”। বিজ্ঞানীরা এই গতিশীলতা বোঝার জন্য বিশেষ “মডেল” তৈরি করেন।

ইঞ্জিনিয়ারিং-এর নিয়ম এবং নতুন গাড়ি

ক্যাটালিন হ্যাঙ্গোস তাঁর বক্তৃতায় বলেছেন যে, আমরা গাড়ি বা অন্যান্য অনেক জিনিস তৈরির সময় “ইঞ্জিনিয়ারিং-এর নীতি” ব্যবহার করি। এই নীতিগুলো হলো কিছু নিয়ম যা বিজ্ঞানীদের সাহায্য করে জিনিসগুলো যাতে ঠিকঠাক কাজ করে তা নিশ্চিত করতে।

ভাবো তো, তোমার খেলনা গাড়িটা যেমন মসৃণভাবে চলে, তেমনি আসল গাড়িগুলোও যখন রাস্তায় চলে, তখন তার ভেতরে অনেক কিছু ঘটে। ইঞ্জিনের ভেতরের যন্ত্রাংশগুলো কীভাবে ঘোরে, ব্রেক চাপলে গাড়িটা কেন থেমে যায়, বা যখন তুমি স্টিয়ারিং ঘোরাও তখন গাড়িটা কেন বাঁক নেয় – এই সবই “নন-লিনিয়ার সিস্টেম” এবং “কন্ট্রোল থিওরি”-র অংশ।

  • নন-লিনিয়ার সিস্টেম: যখন কোনো কিছুর আচরণ সরলভাবে হয় না, অর্থাৎ একটু পরিবর্তন করলে তার ফল অনেক বেশি বা অন্যরকম হয়। যেমন, তুমি যখন সাইকেলের হ্যান্ডেল একটু ঘোরাও, তখন পুরো সাইকেলটাই বেঁকে যায়!
  • কন্ট্রোল থিওরি: এটি হলো কীভাবে আমরা কোনো জিনিসকে আমাদের ইচ্ছা অনুযায়ী কাজ করাতে পারি। যেমন, গাড়ির চালক যখন স্টিয়ারিং ঘোরায়, তখন গাড়িটি সেই অনুযায়ী চলে।

কেন এই জ্ঞান জরুরি?

এই জ্ঞান আমাদের অনেক কাজে লাগে:

  • নতুন এবং উন্নত গাড়ি তৈরি: বিজ্ঞানীরা এমন গাড়ি বানাতে পারেন যা আরও দ্রুত, আরও নিরাপদ এবং কম জ্বালানি খরচ করে।
  • রোবট তৈরি: কারখানায় বা এমনকি মহাকাশে কাজ করার জন্য রোবট তৈরি করা।
  • স্মার্টফোন: তোমার ফোনের ভেতরে যে প্রোগ্রামগুলো চলে, সেগুলোও এক ধরনের “সিস্টেম”।
  • ভবিষ্যতের প্রযুক্তি: ভবিষ্যতে আমরা এমন অনেক নতুন প্রযুক্তি দেখব যা এই বিজ্ঞানের ওপর নির্ভর করে।

শিশুদের জন্য বার্তা

ক্যাটালিন হ্যাঙ্গোস-এর এই বক্তৃতা থেকে আমরা শিখতে পারি যে, বিজ্ঞান শুধু বইয়ের পাতায় নয়, আমাদের চারপাশের সবকিছুতেই লুকিয়ে আছে। তুমি যখন কোনো খেলনা নিয়ে খেলো, বা কোনো মেশিন দেখো, তখন তার পেছনের বিজ্ঞান জানার চেষ্টা করতে পারো।

বিজ্ঞানীদের কাজ হলো এই রহস্যগুলো উন্মোচন করা এবং সেই জ্ঞান দিয়ে আমাদের জীবনকে আরও সহজ ও সুন্দর করে তোলা। তোমরাও যদি বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহী হও, তাহলে হয়তো একদিন তোমাতেও নতুন কিছু আবিষ্কার করবে!

বিশেষ তারিখ:

এই চমৎকার বক্তৃতাটি ২০২৫ সালের ২৬শে জুন, রাত ১০টায় (২২:০০) হাঙ্গেরিয়ান একাডেমি অফ সায়েন্সেস-এ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বিজ্ঞান আমাদের চারপাশের জগতকে বুঝতে সাহায্য করে। চলো, আমরা সবাই মিলে বিজ্ঞানকে জানি এবং আমাদের চারপাশকে আরও সুন্দর করে তুলি!


Dinamikus modellezés – mérnöki alapelvek használata a nemlineáris rendszer- és irányításelméletben – Hangos Katalin levelező tag székfoglaló előadása


এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।

গুগল জেমিনির থেকে প্রতিক্রিয়া পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত প্রশ্নটি ব্যবহৃত হয়েছে:

2025-06-26 22:00 এ, Hungarian Academy of Sciences ‘Dinamikus modellezés – mérnöki alapelvek használata a nemlineáris rendszer- és irányításelméletben – Hangos Katalin levelező tag székfoglaló előadása’ প্রকাশ করেছে। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ একটি বিশদ নিবন্ধ সহজ ভাষায় লিখুন, যা শিশু ও শিক্ষার্থীরা বুঝতে পারবে, যাতে আরও বেশি শিশু বিজ্ঞানে আগ্রহী হয়। অনুগ্রহ করে শুধু বাংলাতে নিবন্ধটি প্রদান করুন।

মন্তব্য করুন