শান্তি ও শিল্পের মেলবন্ধন: হিরোশিমা বিমানবন্দরে এক অসাধারণ আয়োজন,広島国際大学


শান্তি ও শিল্পের মেলবন্ধন: হিরোশিমা বিমানবন্দরে এক অসাধারণ আয়োজন

খবর: হিরোশিমা আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়, ২০২৫ সালের ১১ই মার্চ, একটি বিশেষ ঘোষণা দিয়েছে। আগামী ২৯ ও ৩০শে মার্চ, হিরোশিমা বিমানবন্দরে “শান্তি বার্তা” নিয়ে এক অভিনব অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে। এই অনুষ্ঠানে শিল্পের মাধ্যমে শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া হবে, যা বিশেষ করে শিশু ও শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই আকর্ষণীয় হবে।

কেন এই আয়োজন?

এই বছরটি হিরোশিমায় পারমাণবিক বোমা হামলার ৮০ বছর পূর্তি। এই ভয়াবহ ঘটনা থেকে আমরা শিখেছি যে শান্তি কতটা মূল্যবান। এই বিশেষ বছরটিকে স্মরণ করে, হিরোশিমা আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় জাপানের জনপ্রিয়アイドル গ্রুপ STU48 সহ আরও অনেক সংগঠনের সাথে মিলে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো:

  • শান্তির গুরুত্ব তুলে ধরা: শিল্প ও সংস্কৃতির মাধ্যমে নতুন প্রজন্মের কাছে শান্তির বার্তা পৌঁছে দেওয়া।
  • বিবিধ দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরা: আমাদের পৃথিবীতে নানা রকম মানুষ বাস করে, তাদের সবার ভাবনা ও দৃষ্টিভঙ্গি ভিন্ন। এই অনুষ্ঠানে সেই ভিন্নতাকে সম্মান জানানো হবে এবং সবাই মিলে কীভাবে শান্তির জন্য কাজ করতে পারে, তা দেখানো হবে।
  • বিজ্ঞান ও শিল্পের মেলবন্ধন: অনেক সময় আমরা ভাবি বিজ্ঞান শুধু ল্যাবরেটরি বা জটিল গবেষণার মধ্যে সীমাবদ্ধ। কিন্তু এই অনুষ্ঠানে দেখানো হবে যে, বিজ্ঞান কতটা সৃজনশীল হতে পারে এবং তা শিল্পকলা বা অন্য যে কোনো ক্ষেত্রের সাথে যুক্ত হতে পারে।

কী কী থাকবে এই অনুষ্ঠানে?

এই দুই দিনের অনুষ্ঠানে নানা রকম মজাদার ও শিক্ষামূলক কার্যকলাপ থাকবে:

  • শিল্প প্রদর্শনী: বিভিন্ন শিল্পী তাদের আঁকা ছবি, ভাস্কর্য বা অন্য কোনো শিল্পকর্মের মাধ্যমে শান্তির বার্তা তুলে ধরবেন। এই শিল্পকর্মগুলো দেখতে খুব সুন্দর হবে এবং শান্তি সম্পর্কে নতুন কিছু শেখার সুযোগ দেবে।
  • STU48-এর পরিবেশনা: জনপ্রিয়アイドル গ্রুপ STU48 তাদের গান ও নাচের মাধ্যমে দর্শকদের মন জয় করবে। তাদের পরিবেশনা হয়তো শান্তির গান বা বার্তা নিয়েও হতে পারে।
  • কর্মশালা: এখানে বিভিন্ন ধরনের কর্মশালাও থাকবে, যেখানে শিশুরা নিজের হাতে কিছু তৈরি করার সুযোগ পাবে। হয়তো কাগজ কেটে প্লেন বানানো, অথবা ছবি আঁকা, বা অন্য কোনো মজার কাজ। এই কাজগুলো করতে গিয়ে তারা হয়তো নতুন কিছু শিখবে, যা তাদের বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহী করে তুলবে।
  • আলোচনা ও বক্তৃতা: এই অনুষ্ঠানে শান্তি নিয়ে আলোচনা করা হবে। হয়তো কোনো বিজ্ঞানী এসে বলবেন কিভাবে পারমাণবিক বোমা তৈরি হয়েছিল বা কিভাবে আমরা ভবিষ্যতে এমন ঘটনা এড়াতে পারি। আবার হয়তো কোনো শিল্পী বলবেন কিভাবে শিল্প দিয়ে মানুষের মনে পরিবর্তন আনা যায়।

বিজ্ঞান কেন গুরুত্বপূর্ণ?

বিজ্ঞানের মাধ্যমে আমরা আমাদের চারপাশের জগৎকে বুঝতে পারি। পারমাণবিক বোমা হলো বিজ্ঞানের একটি খারাপ দিক, যা অনেক ক্ষতি করেছে। কিন্তু বিজ্ঞান আরও অনেক ভালো কাজ করতে পারে। যেমন,

  • নতুন শক্তি: বিজ্ঞানীরা পরিবেশবান্ধব শক্তি তৈরির উপায় খুঁজছেন, যা আমাদের পৃথিবীকে আরও সুন্দর করে তুলবে।
  • চিকিৎসা: বিজ্ঞানীরা নতুন নতুন ওষুধ আবিষ্কার করছেন, যা আমাদের অনেক রোগ থেকে মুক্তি দেয়।
  • মহাকাশ: বিজ্ঞান আমাদের মহাকাশে যেতে সাহায্য করে, যেখানে আমরা নতুন গ্রহ ও তারাদের সম্পর্কে জানতে পারি।

এই অনুষ্ঠানে, শিশুরা হয়তো দেখবে কিভাবে আলো, রং বা শব্দ নিয়ে মজার কিছু তৈরি করা যায়। এই ছোট ছোট জিনিসগুলোও কিন্তু বিজ্ঞানেরই অংশ। হয়তো কোনো শিশু আর্ট করতে গিয়ে এমন কিছু আবিষ্কার করবে, যা তাকে ভবিষ্যতে বিজ্ঞানী হতে অনুপ্রাণিত করবে।

আপনারা কেন যাবেন?

এই অনুষ্ঠানটি শুধু বিনোদনের জন্য নয়, এটি আমাদের অনেক কিছু শেখাবে। আমরা শান্তি সম্পর্কে জানতে পারব, বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতি সম্পর্কে ধারণা পাব এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, আমরা বিজ্ঞান ও শিল্পের মধ্যে সম্পর্কটা বুঝতে পারব।

বিশেষ করে, যারা ভবিষ্যতে বিজ্ঞানী হতে চাও বা যারা আর্ট করতে ভালোবাসো, তাদের জন্য এই অনুষ্ঠানটি একটি অসাধারণ সুযোগ। এখানে তোমরা নতুন কিছু শিখবে, নতুন মানুষের সাথে মিশবে এবং তোমাদের ভেতরের সৃজনশীলতা আরও বাড়বে।

তাহলে আর দেরি কেন? এই অসাধারণ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে শান্তি ও শিল্পের আনন্দ উপভোগ করো এবং নতুন কিছু শেখার সুযোগ করে নাও!


被爆80年、広島空港でアート通じた平和イベント 3月29日・30日 多様な視点大切にSTU48ら複数団体とコラボ


এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।

গুগল জেমিনির থেকে প্রতিক্রিয়া পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত প্রশ্নটি ব্যবহৃত হয়েছে:

2025-03-11 04:59 এ, 広島国際大学 ‘被爆80年、広島空港でアート通じた平和イベント 3月29日・30日 多様な視点大切にSTU48ら複数団体とコラボ’ প্রকাশ করেছে। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ একটি বিশদ নিবন্ধ সহজ ভাষায় লিখুন, যা শিশু ও শিক্ষার্থীরা বুঝতে পারবে, যাতে আরও বেশি শিশু বিজ্ঞানে আগ্রহী হয়। অনুগ্রহ করে শুধু বাংলাতে নিবন্ধটি প্রদান করুন।

মন্তব্য করুন