জাপানের পৌরাণিক জগতের দ্বার উন্মোচন: ‘কোজিকি ভলিউম 1 হুগা মিথ – “দ্য ল্যান্ড অফ দ্য ইওমির”’ প্রকাশিত


জাপানের পৌরাণিক জগতের দ্বার উন্মোচন: ‘কোজিকি ভলিউম 1 হুগা মিথ – “দ্য ল্যান্ড অফ দ্য ইওমির”’ প্রকাশিত

ভ্রমণপিপাসুদের জন্য এক অভূতপূর্ব সুযোগ! জাপানের মন্ত্রমুগ্ধকর ইতিহাস এবং সমৃদ্ধ সংস্কৃতির গভীরে ডুব দেওয়ার একটি নতুন দরজা খুলে যাচ্ছে। 2025 সালের 27শে আগস্ট, 00:05 মিনিটে, 観光庁多言語解説文データベース (পর্যটন সংস্থার বহুভাষিক ব্যাখ্যা ডেটাবেস) একটি যুগান্তকারী প্রকাশনা ঘোষণা করেছে: ‘কোজিকি ভলিউম 1 হুগা মিথ – “দ্য ল্যান্ড অফ দ্য ইওমির”’

এই নতুন সংযোজনটি কেবল একটি ঐতিহাসিক নথি নয়, এটি জাপানের সৃষ্টির পৌরাণিক কাহিনী, দেব-দেবী এবং পূর্বপুরুষদের কিংবদন্তী জীবনের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি। “কোজিকি” (古事記), যার অর্থ “প্রাচীন ঘটনার রেকর্ড”, জাপানের প্রাচীনতম লিখিত ইতিহাস এবং শিন্তো ধর্মের মূল ভিত্তি। এই প্রথম খণ্ডটি বিশেষভাবে “হুগা মিথ” (神話), অর্থাৎ দেব-দেবীদের কাহিনী, এবং “দ্য ল্যান্ড অফ দ্য ইওমির” (黄泉の国), অর্থাৎ মৃত্যুর পরলোক, যেখানে ইয়োমি-নো-কুনী নামে পরিচিত, তার উপর আলোকপাত করে।

কোজিকি: জাপানের আত্মার পরিচয়

কোজিকি, 712 খ্রিস্টাব্দে সংকলিত, জাপানের সম্রাটদের বংশতালিকা, দেব-দেবী এবং জাপানের সৃষ্টির পৌরাণিক কাহিনী ধারণ করে। এটি কেবল একটি সাহিত্যিক বা ঐতিহাসিক রচনা নয়, এটি জাপানি সংস্কৃতি, ধর্ম এবং ঐতিহ্যের মূল উৎস। আমাতেরাসু-ওমিকামি (সূর্যের দেবী), সুसानুও-নো-মিকোটো (ঝড় এবং সমুদ্রের দেবতা) সহ গুরুত্বপূর্ণ দেব-দেবী এবং তাদের কার্যকলাপের মাধ্যমে জাপানের উৎপত্তি এবং পৃথিবীর উপর তাদের প্রভাব ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

‘ভলিউম 1 হুগা মিথ – “দ্য ল্যান্ড অফ দ্য ইওমির”’: এক নতুন যাত্রা

এই বিশেষ খণ্ডটি বিশেষত জাপানের পৌরাণিক কাহিনী এবং সেইসব গল্পের উপর আলোকপাত করে যা প্রায়শই পর্যটকদের কাছে অজানা থাকে।

  • হুগা মিথ: এখানে আপনি দেব-দেবীদের জন্ম, তাদের ক্ষমতা, তাদের মধ্যকার সম্পর্ক এবং পৃথিবীর উপর তাদের প্রভাব সম্পর্কে জানতে পারবেন। আমাতেরাসু-ওমিকামির গুহায় লুকিয়ে থাকা এবং পৃথিবীকে অন্ধকারে নিমজ্জিত করার কাহিনী, অথবা সুसानুও-নো-মিকোটোর সাহসিকতার গল্পগুলি জাপানের সাংস্কৃতিক বুননের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এই মিথগুলি কেবল গল্প নয়, এগুলো শিন্তো ধর্মের মূল নীতি এবং বিশ্বদৃষ্টিভঙ্গির উপর আলোকপাত করে।
  • “দ্য ল্যান্ড অফ দ্য ইওমির”: এই অংশটি জাপানি পুরাণের একটি অত্যন্ত আকর্ষণীয় দিক। ইওমি-নো-কুনী হল পরলোক, যেখানে মৃতরা যাত্রা করে। ইজানাগি এবং ইজানামির (জাপানের আদি পিতা-মাতা) মৃত্যু ও পুনর্জন্মের গল্প, ইওমি-নো-কুনীর ভয়াবহ পরিবেশ এবং সেখান থেকে ইজানাগির প্রত্যাবর্তন জাপানের মৃত্যু, জীবন এবং পুনর্জন্মের ধারণাগুলির গভীরে প্রবেশ করতে সাহায্য করে।

কেন এটি আপনার ভ্রমণকে সমৃদ্ধ করবে?

এই প্রকাশনাটি জাপানের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক তীর্থস্থানগুলিতে আপনার ভ্রমণকে এক নতুন মাত্রা দেবে।

  • ঐতিহাসিক ও আধ্যাত্মিক সংযোগ: ইসে গ্র্যান্ড শ্রাইন (Ise Grand Shrine), যা আমাতেরাসু-ওমিকামির প্রধান উপাসনার স্থান, বা ইজানাগি ও ইজানামির সমাধিস্থল বলে বিশ্বাস করা হয় এমন স্থানগুলিতে যাওয়ার আগে এই কাহিনীগুলি জানা আপনাকে সেই স্থানগুলির আধ্যাত্মিক গুরুত্ব বুঝতে সাহায্য করবে।
  • গভীর সংস্কৃতি অনুধাবন: জাপানের সংস্কৃতি, শিল্প, সাহিত্য এবং এমনকি জাপানিদের দৈনন্দিন জীবনের অনেক রীতিনীতি এই পৌরাণিক কাহিনী থেকে উদ্ভূত। এই জ্ঞান আপনাকে জাপানিদের জীবনযাত্রা, তাদের মূল্যবোধ এবং তাদের বিশ্বদৃষ্টিভঙ্গি আরও ভালোভাবে বুঝতে সহায়তা করবে।
  • নতুন ভ্রমণ পরিকল্পনা: এই প্রকাশনা আপনাকে জাপানের নতুন নতুন স্থান অন্বেষণ করার জন্য অনুপ্রাণিত করতে পারে, যা কেবল প্রধান পর্যটন কেন্দ্রগুলিতেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং পৌরাণিক কাহিনীর সাথে জড়িত গোপন রত্নগুলিও আবিষ্কার করতে সাহায্য করবে।
  • সহজবোধ্য ভাষা: 観光庁多言語解説文データベース-এর লক্ষ্য হল এমনভাবে তথ্য উপস্থাপন করা যা সকল ধরণের পাঠকের জন্য সহজবোধ্য। সুতরাং, আপনি যদি জাপানের পুরাণ সম্পর্কে একেবারেই নতুন হন, তাহলেও আপনি সহজেই এই বিষয়বস্তু উপভোগ করতে পারবেন।

কীভাবে এই প্রকাশনাটি ব্যবহার করবেন?

আপনি 2025 সালের 27শে আগস্ট থেকে 観光庁多言語解説文データベース-এর ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এই তথ্যগুলি অ্যাক্সেস করতে পারবেন। এটি সম্ভবত একটি মাল্টিমিডিয়া-সমৃদ্ধ অভিজ্ঞতা প্রদান করবে, যেখানে চিত্র, মানচিত্র এবং সম্ভবত অডিও-ভিজ্যুয়াল উপাদানও অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে, যা জাপানের পৌরাণিক জগতকে আরও জীবন্ত করে তুলবে।

উপসংহার:

‘কোজিকি ভলিউম 1 হুগা মিথ – “দ্য ল্যান্ড অফ দ্য ইওমির”’ প্রকাশনা জাপানের একটি অদেখা দিক উন্মোচন করবে। যারা জাপানকে কেবল একটি আধুনিক দেশ হিসেবে নয়, বরং এর প্রাচীন শিকড়, আধ্যাত্মিক বিশ্বাস এবং পৌরাণিক গল্পের ঐশ্বর্য সহকারে অনুভব করতে চান, তাদের জন্য এটি এক অমূল্য সম্পদ। এই প্রকাশনাটি আপনার পরবর্তী জাপান যাত্রাকে কেবল একটি ছুটি নয়, বরং এক জ্ঞানগর্ভ এবং আত্মিক অভিজ্ঞতায় পরিণত করার চাবিকাঠি হতে পারে। জাপানের প্রাচীন আত্মার সাথে সংযোগ স্থাপন করুন এবং এই রোমাঞ্চকর যাত্রায় অংশ নিন!


জাপানের পৌরাণিক জগতের দ্বার উন্মোচন: ‘কোজিকি ভলিউম 1 হুগা মিথ – “দ্য ল্যান্ড অফ দ্য ইওমির”’ প্রকাশিত

এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।

গুগল জেমিনির থেকে প্রতিক্রিয়া পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত প্রশ্নটি ব্যবহৃত হয়েছে:

2025-08-27 00:05 এ, ‘কোজিকি ভলিউম 1 হুগা মিথ – “দ্য ল্যান্ড অফ দ্য ইওমির”’ প্রকাশিত হয়েছে 観光庁多言語解説文データベース অনুযায়ী। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ একটি বিশদ নিবন্ধ লিখুন যা সহজবোধ্য এবং পাঠকদের ভ্রমণে আগ্রহী করে তোলে। অনুগ্রহ করে বাংলায় উত্তর দিন।


253

মন্তব্য করুন