স্বপ্নের পর্দায় বিজ্ঞান: স্যামসাং ওনিক্স এবং ‘ফ্লো’ সিনেমার জাদু!,Samsung


স্বপ্নের পর্দায় বিজ্ঞান: স্যামসাং ওনিক্স এবং ‘ফ্লো’ সিনেমার জাদু!

আজ, ১৬ জুন, ২০২৫, স্যামসাং আমাদের জন্য এক দারুণ খবর নিয়ে এসেছে! তারা ‘ফ্লো’ (Flow) নামক একটি সিনেমা বানাতে সাহায্য করেছে, যার প্রযোজক হলেন গোল্ডেন গ্লোবস® জিতে নেওয়া একজন বিখ্যাত ব্যক্তি, ম্যাটিস কাজা (Matīss Kaža)। এই সিনেমার বিশেষত্ব কী জানেন? এটি তৈরি হয়েছে স্যামসাং-এর এক অত্যাধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে, যার নাম স্যামসাং ওনিক্স (Samsung Onyx)

স্যামসাং ওনিক্স কী?

ভাবুন তো, আপনি যখন কোনো সিনেমা দেখেন, তখন ছবিগুলো কেমন ঝকঝকে, উজ্জ্বল আর জীবন্ত লাগে, তাই না? মনে হয় যেন আপনি সিনেমার ভিতরেই ঢুকে পড়েছেন! স্যামসাং ওনিক্স হলো এমন এক ধরনের বিশেষ স্ক্রিন বা পর্দা, যা সিনেমার এই অসাধারণ অভিজ্ঞতা দিতে পারে।

এটা সাধারণ টিভির মতো নয়। এটি অনেক বড়, প্রায় একটি দেয়ালের মতো! আর এর ভেতরের প্রযুক্তি এতই উন্নত যে, এটি এত সুন্দর আর বাস্তবসম্মত ছবি দেখাতে পারে যা আগে কখনও সম্ভব ছিল না।

  • অবিশ্বাস্য রঙ: ওনিক্স স্ক্রিনগুলো এত রকমের রঙ দেখাতে পারে যে, মনে হয় যেন রংধনু আরও অনেক সুন্দর হয়ে গেছে! সব রঙ খুব স্পষ্ট এবং প্রাণবন্ত লাগে।
  • একেবারে কালো: অন্যান্য স্ক্রিন কালো দেখাতে গেলে একটু ছাই রঙে দেখায়, কিন্তু ওনিক্স একেবারে নিখুঁত কালো দেখাতে পারে। এর ফলে ছবিগুলো আরও গভীর আর সুন্দর লাগে।
  • উজ্জ্বল আলো: ওনিক্স স্ক্রিনগুলো খুব উজ্জ্বল আলো তৈরি করতে পারে, যা দিনের আলোতেও ছবি দেখতে সাহায্য করে।
  • সিনেমা হলের মতো অভিজ্ঞতা: এই সব প্রযুক্তি একসাথে মিলেমিশে দর্শকদের মনে হয় যেন তারা সরাসরি সিনেমা হলে বসে আছেন!

‘ফ্লো’ সিনেমা এবং ম্যাটিস কাজা:

ম্যাটিস কাজা একজন খুব প্রতিভাবান মানুষ। তিনি ‘ফ্লো’ নামক এই সিনেমাটি তৈরি করেছেন, যা দর্শকদের নতুন এক অভিজ্ঞতা দেবে। এই সিনেমার মাধ্যমে তিনি বলতে চেয়েছেন যে, আমাদের জীবন নদীর স্রোতের মতো, যেখানে নানা রকম বাধা আসে, কিন্তু আমাদের এগিয়ে যেতে হয়।

ম্যাটিস কাজা বলেছেন যে, স্যামসাং ওনিক্স প্রযুক্তির কারণেই তারা ‘ফ্লো’ সিনেমাটিকে এত সুন্দরভাবে তৈরি করতে পেরেছেন। ওনিক্সের শক্তিশালী ক্ষমতা দিয়ে তারা সিনেমার ছোট ছোট বিষয়গুলিকেও খুব ভালোভাবে তুলে ধরতে পেরেছেন, যা দর্শকদের মন ছুঁয়ে যাবে।

বিজ্ঞানের জাদু ও আমাদের ভবিষ্যৎ:

এই ঘটনাটি আমাদের কী শেখায়? এটি দেখায় যে, বিজ্ঞান কিভাবে আমাদের বিনোদনকেও সুন্দর করে তুলতে পারে। স্যামসাং ওনিক্সের মতো নতুন নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কারের ফলে আমরা সিনেমা, খেলাধুলা বা অন্য যেকোনো কিছু দেখার সময় আরও বেশি আনন্দ পাই।

এই ধরনের প্রযুক্তি আমাদের মনে প্রশ্ন জাগায় – আর কী কী নতুন জিনিস আমরা বিজ্ঞানের মাধ্যমে বানাতে পারি? হয়তো একদিন আমাদের ঘরেও এমন স্ক্রিন থাকবে যেখানে আমরা একেবারে জীবন্ত ছবি দেখতে পাবো!

শিশুদের জন্য বার্তা:

তোমরা যারা এই লেখাটি পড়ছো, তোমরা কি জানো? তোমাদের মনেও এই ম্যাটিস কাজা বা স্যামসাং-এর বিজ্ঞানীদের মতো নতুন কিছু আবিষ্কার করার ক্ষমতা আছে! বিজ্ঞান শুধু বইয়ের পাতাতেই নেই, এটি আমাদের চারপাশের সবকিছুকে আরও সুন্দর আর সহজ করে তোলার চাবিকাঠি।

নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করো, প্রশ্ন করো, পরীক্ষা-নিরীক্ষা করো। কে জানে, হয়তো আগামী দিনে তোমরাই এমন কোনো নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কার করবে যা পুরো বিশ্বকে অবাক করে দেবে! স্যামসাং ওনিক্স এবং ‘ফ্লো’ সিনেমার এই গল্পটি যেমন বিজ্ঞানের শক্তি দেখায়, তেমনি তোমাদের মনেও নতুন স্বপ্ন জাগিয়ে তুলুক।


[Interview] Samsung Onyx Meets Golden Globes® Winner Matīss Kaža, Producer of Flow


এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।

গুগল জেমিনির থেকে প্রতিক্রিয়া পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত প্রশ্নটি ব্যবহৃত হয়েছে:

2025-06-16 09:00 এ, Samsung ‘[Interview] Samsung Onyx Meets Golden Globes® Winner Matīss Kaža, Producer of Flow’ প্রকাশ করেছে। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ একটি বিশদ নিবন্ধ সহজ ভাষায় লিখুন, যা শিশু ও শিক্ষার্থীরা বুঝতে পারবে, যাতে আরও বেশি শিশু বিজ্ঞানে আগ্রহী হয়। অনুগ্রহ করে শুধু বাংলাতে নিবন্ধটি প্রদান করুন।

মন্তব্য করুন