
ইটসুকুশিমা মন্দির: একটি ঐতিহাসিক ভ্রমণ গাইড
প্রকাশের তারিখ: ২৭শে জুলাই, ২০২৫, রাত ০১:৫৫
প্রকাশনা: 観光庁多言語解説文データベース (পর্যটন সংস্থা বহুভাষিক ব্যাখ্যা ডাটাবেস)
বিষয়: ইটসুকুশিমা মন্দির: মন্দির এবং নোহ
ভূমিকা:
জাপানের একটি অন্যতম বিখ্যাত ল্যান্ডমার্ক, ইটসুকুশিমা মন্দির, যা তার বিখ্যাত “ভাসমান” তোরি গেটের জন্য পরিচিত, তা নিয়ে 観光庁多言語解説文データベース (পর্যটন সংস্থা বহুভাষিক ব্যাখ্যা ডাটাবেস) কর্তৃক প্রকাশিত একটি নতুন বাংলা নিবন্ধ পাঠকদের জাপানের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। এই নিবন্ধটি শুধু ইটসুকুশিমার মন্দির ও তার পারিপার্শ্বিক সৌন্দর্যের বর্ণনা দেবে না, বরং জাপানি ঐতিহ্যবাহী নাটক “নোহ” এর সাথে এর গভীর সংযোগের উপরও আলোকপাত করবে। ২০২৫ সালের জুলাই মাসে প্রকাশিত এই তথ্যবহুল নিবন্ধটি জাপানে ভ্রমণ করতে ইচ্ছুক পর্যটকদের জন্য এক অমূল্য গাইড হিসেবে কাজ করবে।
ইটসুকুশিমা মন্দির: এক স্বর্গীয় দর্শন
ইটসুকুশিমা মন্দির জাপানের হিরোশিমা প্রদেশের মিয়াajima দ্বীপে অবস্থিত। এটি জাপানের তিনটি শ্রেষ্ঠ দৃশ্যের (Three Views of Japan) মধ্যে অন্যতম এবং ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃত। এর সবচেয়ে আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হল সমুদ্রের জলের উপর নির্মিত তোরি (Torii) গেট, যা জোয়ারের সময় জলমগ্ন থাকে এবং মনে হয় যেন এটি জলের উপর ভাসছে। এই দৃশ্যটি এতটাই মনোমুগ্ধকর যে এটি লক্ষ লক্ষ পর্যটককে প্রতি বছর আকর্ষণ করে।
- ঐতিহাসিক পটভূমি: ইটসুকুশিমা মন্দিরটি ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে নির্মিত হয়েছিল, তবে বর্তমান কাঠামোটি ১২শ শতাব্দীর। এটি শিন্তো ধর্মের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাসনালয়, যেখানে সমুদ্রের দেবী ইচুকিশিমার পূজা করা হয়।
- স্থাপত্যশৈলী: মন্দিরের স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত স্বতন্ত্র। এটি সামুদ্রিক পরিবেশের সাথে সামঞ্জস্য রেখে জলরেখার উপর নির্মিত হয়েছে। জোয়ারের সময় জলের উপর ভাসমান তোরি গেট এবং মন্দিরের লালচে কাঠের কাঠামোর সংমিশ্রণ এক অসাধারণ দৃশ্য তৈরি করে।
- পর্যটন অভিজ্ঞতা: ইটসুকুশিমা পরিদর্শনের সেরা সময় হল জোয়ারের সময়, যখন তোরি গেট জলের উপর ভাসমান বলে মনে হয়। এখানে বোটে চড়া, দ্বীপের আশেপাশে হেঁটে বেড়ানো এবং স্থানীয় হস্তশিল্পের দোকানগুলি ঘুরে দেখা এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা। মিয়াajima দ্বীপটি তার সুন্দর পথ, বন্য হরিণ এবং সুস্বাদু স্থানীয় খাবারের জন্যও পরিচিত।
নোহ: জাপানের ঐতিহ্যবাহী নাটকের সাথে সংযোগ
নতুন বাংলা নিবন্ধটি ইটসুকুশিমা মন্দিরের সাথে জাপানি ঐতিহ্যবাহী নাট্যশৈলী “নোহ” (Noh) এর গভীর সংযোগের উপরও জোর দেবে।
- নোহ কি? নোহ জাপানের অন্যতম প্রাচীন মঞ্চ নাট্যরূপ। এটি প্রায় ৭০০ বছরের পুরনো এবং এতে সঙ্গীত, নৃত্য, অভিনয় এবং একটি মুখোশধারী প্রধান চরিত্রের মাধ্যমে গল্প বলা হয়। নোহ নাটকগুলি প্রায়শই আধ্যাত্মিক, ঐতিহাসিক এবং পৌরাণিক কাহিনী নিয়ে তৈরি হয়।
- ইটসুকুশিমা ও নোহ: ইটসুকুশিমা মন্দির কেবল একটি উপাসনালয়ই নয়, এটি নোহ নাটকের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চও। অনেক নোহ নাটকের প্রেক্ষাপট জাপানের ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলিতে, যেমন ইটসুকুশিমা মন্দিরে স্থাপন করা হয়েছে। এই নাটকে মন্দিরের পরিবেশ, এর আধ্যাত্মিকতা এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তোলা হয়।
- সাংস্কৃতিক প্রভাব: ইটসুকুশিমা মন্দির এবং নোহ নাটকের মধ্যে এই সংযোগ জাপানের সাংস্কৃতিক পরিচয়কে আরও সমৃদ্ধ করেছে। এটি পর্যটকদের কেবল একটি সুন্দর দর্শনীয় স্থান দেখায় না, বরং জাপানের শিল্প, সাহিত্য এবং আধ্যাত্মিকতার এক গভীর দিকও উন্মোচন করে।
ভ্রমণের জন্য প্রস্তুতি:
যারা ইটসুকুশিমা মন্দির এবং নোহ নাটকের অভিজ্ঞতা নিতে চান, তাদের জন্য কিছু টিপস:
- যাতায়াত: হিরোশিমা থেকে মিয়াajima দ্বীপে ফেরিযোগে যাওয়া যায়।
- সেরা সময়: বসন্ত (চেরি ফুল) এবং শরৎ (রঙিন পাতা) মাসগুলিতে ইটসুকুশিমার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। তবে, জোয়ারের সময় ও ভাটার সময় জেনে গেলে মন্দির ও তোরি গেটের দুটি ভিন্ন রূপ দেখা সম্ভব।
- নোহ পরিবেশনা: মিয়াajima বা কাছাকাছি শহরে নোহ নাটকের কোনো পরিবেশনা থাকলে, তা আগে থেকে জেনে টিকিট বুক করে রাখা ভালো।
উপসংহার:
観光庁多言語解説文データベース কর্তৃক প্রকাশিত এই বাংলা নিবন্ধটি ইটসুকুশিমা মন্দিরকে কেবল একটি দর্শনীয় স্থান হিসেবেই নয়, বরং জাপানের গভীর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, বিশেষ করে নোহ নাটকের সাথে এর সংযোগকেও তুলে ধরেছে। এটি জাপানে ভ্রমণ করতে ইচ্ছুক সকল বাংলাভাষী পর্যটকদের জন্য এক নতুন উৎসাহ এবং তথ্যের উৎস হবে, যা তাদের এই ঐতিহাসিক ও আধ্যাত্মিক স্থানটির প্রতি আরও আগ্রহী করে তুলবে। এই নিবন্ধটি নিশ্চিতভাবে অনেককে জাপানের এই অসাধারণ অংশটি অন্বেষণ করতে অনুপ্রাণিত করবে।
ইটসুকুশিমা মন্দির: একটি ঐতিহাসিক ভ্রমণ গাইড
এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।
গুগল জেমিনির থেকে প্রতিক্রিয়া পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত প্রশ্নটি ব্যবহৃত হয়েছে:
2025-07-27 01:55 এ, ‘ইটসুকুশিমা মন্দির: মন্দির এবং নোহ’ প্রকাশিত হয়েছে 観光庁多言語解説文データベース অনুযায়ী। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ একটি বিশদ নিবন্ধ লিখুন যা সহজবোধ্য এবং পাঠকদের ভ্রমণে আগ্রহী করে তোলে। অনুগ্রহ করে বাংলায় উত্তর দিন।
487