জাপান-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আলোচনা: পারস্পরিক শুল্ক এবং ধারা ২32-এর আওতায় থাকা স্বয়ংক্রিয় ও যন্ত্রাংশের উপর ১৫% শুল্ক আরোপের সম্ভাবনা,日本貿易振興機構


জাপান-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আলোচনা: পারস্পরিক শুল্ক এবং ধারা ২32-এর আওতায় থাকা স্বয়ংক্রিয় ও যন্ত্রাংশের উপর ১৫% শুল্ক আরোপের সম্ভাবনা

জাপান বাণিজ্য প্রচার সংস্থা (JETRO) অনুযায়ী, জাপান এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শুল্ক সংক্রান্ত আলোচনা একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে পৌঁছেছে। প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, উভয় দেশ পারস্পরিক শুল্ক এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ধারা ২32-এর আওতায় স্বয়ংক্রিয় (automobile) ও যন্ত্রাংশের উপর ১৫% হারে শুল্ক আরোপের বিষয়ে সমঝোতায় উপনীত হওয়ার পথে। এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে, উভয় দেশের অর্থনীতিতে এবং বিশেষ করে স্বয়ংক্রিয় শিল্পে উল্লেখযোগ্য প্রভাব পড়বে।

আলোচনার মূল বিষয়বস্তু:

  • পারস্পরিক শুল্ক (Mutual Tariffs): এই আলোচনায় জাপান এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র উভয় দেশ একে অপরের পণ্যের উপর যে শুল্ক আরোপ করে, তা একটি নির্দিষ্ট হারে সমন্বয় করার চেষ্টা করছে। বর্তমানে উভয় দেশ বিভিন্ন পণ্যের উপর ভিন্ন ভিন্ন হারে শুল্ক আরোপ করে থাকে, যা বাণিজ্য প্রবাহকে প্রভাবিত করে।

  • ধারা ২32-এর আওতায় স্বয়ংক্রিয় ও যন্ত্রাংশের উপর শুল্ক (Section 232 Tariffs on Automobiles and Auto Parts): মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের “Trade Expansion Act of 1962” এর ধারা ২32 অনুযায়ী, জাতীয় নিরাপত্তার জন্য ক্ষতিকর মনে হলে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট কোনো নির্দিষ্ট পণ্যের আমদানির উপর শুল্ক আরোপ করতে পারেন। পূর্বে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জাপানি স্বয়ংক্রিয় ও যন্ত্রাংশের উপর এই ধারার আওতায় শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছিল। এই আলোচনায় সেই শুল্কের হার নির্ধারণ করা হচ্ছে।

  • MFN (Most-Favored-Nation) Tax Rate: MFNThe term “most-favored-nation” (MFN) refers to a trading status countries give to one another. If a country promises to grant MFN status to another country, it means that it will grant the same trade privileges to that country as it does to its “most favored” trading partner. In this context, the article suggests that the agreed-upon 15% tariff would also apply to goods that would normally receive the MFN rate, implying a potential increase for some products. (সর্বাধিক পছন্দের জাতি) কর হার: MFNThe term “most-favored-nation” (MFN) refers to a trading status countries give to one another. If a country promises to grant MFN status to another country, it means that it will grant the same trade privileges to that country as it does to its “most favored” trading partner. In this context, the article suggests that the agreed-upon 15% tariff would also apply to goods that would normally receive the MFN rate, implying a potential increase for some products. (সর্বাধিক পছন্দের জাতি) কর হার হল একটি বিশেষ বাণিজ্য সুবিধা যা একটি দেশ অন্য দেশকে প্রদান করে। এই আলোচনায়, প্রস্তাবিত ১৫% শুল্ক MFNThe term “most-favored-nation” (MFN) refers to a trading status countries give to one another. If a country promises to grant MFN status to another country, it means that it will grant the same trade privileges to that country as it does to its “most favored” trading partner. In this context, the article suggests that the agreed-upon 15% tariff would also apply to goods that would normally receive the MFN rate, implying a potential increase for some products. (সর্বাধিক পছন্দের জাতি) কর হারের উপরও প্রযোজ্য হবে বলে জানানো হয়েছে। এর অর্থ হলো, যে সকল পণ্যের উপর বর্তমানে MFNThe term “most-favored-nation” (MFN) refers to a trading status countries give to one another. If a country promises to grant MFN status to another country, it means that it will grant the same trade privileges to that country as it does to its “most favored” trading partner. In this context, the article suggests that the agreed-upon 15% tariff would also apply to goods that would normally receive the MFN rate, implying a potential increase for some products. (সর্বাধিক পছন্দের জাতি) কর হার প্রযোজ্য, সেগুলোর উপরও এই ১৫% শুল্ক কার্যকর হতে পারে।

সম্ভাব্য প্রভাব:

  • স্বয়ংক্রিয় শিল্পের উপর প্রভাব: এই সিদ্ধান্ত স্বয়ংক্রিয় শিল্পের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জাপানি স্বয়ংক্রিয় নির্মাতারা, যারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল সংখ্যক গাড়ি ও যন্ত্রাংশ রপ্তানি করে, তাদের উৎপাদন খরচ এবং পণ্যের দাম বাড়তে পারে। এর ফলে, মার্কিন বাজারে জাপানি গাড়ির প্রতিযোগিতা সক্ষমতা কমতে পারে।

  • আমদানি খরচ বৃদ্ধি: উভয় দেশের আমদানিকারকদের জন্য আমদানি খরচ বাড়বে। যারা উভয় দেশে পণ্য আমদানি-রপ্তানি করেন, তাদের উপর এই শুল্কের বোঝা চাপবে।

  • গ্রাহকদের উপর প্রভাব: উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির কারণে, গাড়ির দাম বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এটি জাপানি এবং আমেরিকান উভয় দেশের গ্রাহকদের উপর প্রভাব ফেলতে পারে, বিশেষ করে যারা নতুন গাড়ি কিনতে ইচ্ছুক।

  • দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্ক: শুল্ক সংক্রান্ত সমঝোতা দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্ককে স্থিতিশীল করতে পারে, তবে উচ্চ শুল্ক হার কিছু ক্ষেত্রে অসন্তোষ সৃষ্টি করতে পারে।

  • অন্যান্য শিল্পের উপর প্রভাব: স্বয়ংক্রিয় শিল্প ছাড়াও, অন্যান্য যেসব পণ্যের উপর পারস্পরিক শুল্ক আরোপ করা হবে, সেগুলোর রপ্তানি এবং আমদানিতেও প্রভাব পড়বে।

JETRO-এর ভূমিকা:

জাপান বাণিজ্য প্রচার সংস্থা (JETRO) এই ধরনের বাণিজ্য সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ ও প্রকাশ করে জাপানি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের পরিবেশ সম্পর্কে অবহিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই প্রকাশনার মাধ্যমে, JETRO জাপানি কোম্পানিগুলোকে সম্ভাব্য শুল্ক পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত থাকতে এবং তাদের ব্যবসায়িক কৌশল সমন্বয় করতে সহায়তা করছে।

উপসংহার:

জাপান-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আলোচনা একটি জটিল প্রক্রিয়া, এবং প্রস্তাবিত ১৫% শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত উভয় দেশের অর্থনীতির জন্য সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলতে পারে। এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্য JETRO-এর প্রকাশিত খবরের দিকে নজর রাখা গুরুত্বপূর্ণ। জাপানি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য এটি একটি সতর্কবার্তা, এবং তাদের এই পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।


日米関税協議、相互関税や232条自動車・同部品関税はMFN税率含め15%に


এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।

নিচের প্রশ্নটি Google Gemini থেকে প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়েছে:

2025-07-24 05:55 এ, ‘日米関税協議、相互関税や232条自動車・同部品関税はMFN税率含め15%に’ 日本貿易振興機構 অনুযায়ী প্রকাশিত হয়েছে। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ সহজবোধ্যভাবে একটি বিশদ নিবন্ধ লিখুন। অনুগ্রহ করে বাংলায় উত্তর দিন।

মন্তব্য করুন