ট্রাম্পের “নেট সাপোর্ট রেট” সর্বনিম্ন স্তরে স্থিতিশীল, জনমত সমীক্ষা অনুযায়ী,日本貿易振興機構


ট্রাম্পের “নেট সাপোর্ট রেট” সর্বনিম্ন স্তরে স্থিতিশীল, জনমত সমীক্ষা অনুযায়ী

জাপান ট্রেড প্রোমোশন অর্গানাইজেশন (JETRO) কর্তৃক প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুসারে, জুলাই ১৭, ২০২৫ তারিখে সকাল ০৬:৩৫ মিনিটে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের “নেট সাপোর্ট রেট” সর্বনিম্ন স্তরে স্থিতিশীল রয়েছে। এই জনমত সমীক্ষাটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ট্রাম্পের জনপ্রিয়তার একটি গুরুত্বপূর্ণ চিত্র তুলে ধরেছে।

“নেট সাপোর্ট রেট” কী?

“নেট সাপোর্ট রেট” হল একটি জনমত সমীক্ষার একটি পরিমাপ, যা কোন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বা সরকারি নীতির প্রতি জনগণের সামগ্রিক সমর্থন নির্দেশ করে। এটি মূলত সমর্থনকারীদের শতাংশ থেকে বিরোধীদের শতাংশ বিয়োগ করে গণনা করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি কোনো নেতার প্রতি ৫০% মানুষ সমর্থন জানায় এবং ৩০% মানুষ বিরোধিতা করে, তাহলে তাদের “নেট সাপোর্ট রেট” হবে ২০%।

বর্তমান পরিস্থিতি:

JETRO-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রাম্পের “নেট সাপোর্ট রেট” উল্লেখযোগ্যভাবে কম এবং সেই স্তরেই স্থির রয়েছে। এর মানে হলো, তার সমর্থকের সংখ্যা এখনও উল্লেখযোগ্য হলেও, তার বিরোধীদের সংখ্যাও তুলনামূলকভাবে বেশি এবং এই দুটি গ্রুপের মধ্যে পার্থক্য খুব বেশি পরিবর্তন হচ্ছে না। এই স্থিতিশীলতা ইঙ্গিত দেয় যে, তার প্রেসিডেন্ট পদকালীন সময়ে জনমত দুটি প্রধান ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে এবং সেই বিভাজন এখনও অব্যাহত রয়েছে।

সম্ভাব্য কারণ:

ট্রাম্পের “নেট সাপোর্ট রেট” কেন সর্বনিম্ন স্তরে স্থিতিশীল রয়েছে, তার বেশ কয়েকটি সম্ভাব্য কারণ রয়েছে:

  • রাজনৈতিক মেরুকরণ: মার্কিন রাজনীতি বর্তমানে তীব্রভাবে মেরুকৃত। ট্রাম্পের নীতি এবং ব্যক্তিত্ব উভয়ই জনমতকে দুটি বিপরীত ধারায় বিভক্ত করেছে। তার সমর্থকরা তাকে দৃঢ় নেতা হিসেবে দেখলেও, বিরোধীরা তার নীতি, বক্তব্য এবং আচরণের তীব্র সমালোচনা করেন।
  • বিতর্কিত নীতি: ট্রাম্প প্রশাসন কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন নীতি, যেমন বাণিজ্য যুদ্ধ, অভিবাসন নীতি, এবং জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত পদক্ষেপ, দেশে-বিদেশে বিতর্কিত হয়েছে। এই নীতিগুলো তার সমর্থক গোষ্ঠীর মধ্যে জনপ্রিয় হলেও, অন্য অংশ তাদের ঘোর বিরোধী।
  • গণমাধ্যমের ভূমিকা: গণমাধ্যম ট্রাম্পের শাসনকালে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। কিছু গণমাধ্যম তার সমর্থক হিসেবে কাজ করেছে, আবার অন্যগুলো তার কর্মকাণ্ডের কঠোর সমালোচক। এই ভিন্নধর্মী প্রচারণাও জনমতকে প্রভাবিত করেছে।
  • অর্থনৈতিক অবস্থা: যদিও কিছু অর্থনৈতিক সূচক ভালো ছিল, তবে মুদ্রাস্ফীতি, সরবরাহ চেইন সমস্যা, এবং নির্দিষ্ট কিছু শিল্পে মন্দা জনমনে উদ্বেগ তৈরি করেছে, যা তার জনপ্রিয়তাকে প্রভাবিত করতে পারে।
  • বৈশ্বিক ঘটনা: আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিভিন্ন ঘটনা, যেমন মহামারী, যুদ্ধ, এবং অন্যান্য ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা, মার্কিন অভ্যন্তরীণ রাজনীতি এবং প্রেসিডেন্টের জনমতকে পরোক্ষভাবে প্রভাবিত করে।

ভবিষ্যৎ প্রভাব:

ট্রাম্পের “নেট সাপোর্ট রেট” সর্বনিম্ন স্তরে স্থিতিশীল থাকা রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। এটি আসন্ন নির্বাচনগুলোতে তার নির্বাচনী প্রচারণার ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। তার সমর্থক গোষ্ঠী তাকে পুনরায় নির্বাচিত করার জন্য ঐক্যবদ্ধ থাকলেও, বিরোধীদের একত্রিত করা সহজ হবে। এই পরিস্থিতি অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য একটি সুযোগ তৈরি করতে পারে, যারা ট্রাম্পের নীতি এবং শাসনের সমালোচনা করে জনসমর্থন আদায় করতে পারে।

উপসংহার:

JETRO-র প্রতিবেদনটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক অঙ্গনের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরেছে। ট্রাম্পের “নেট সাপোর্ট রেট”-এর স্থিতিশীলতা দেশটির চলমান রাজনৈতিক বিভাজনেরই প্রতিফলন। ভবিষ্যতে এই পরিস্থিতি কোন দিকে মোড় নেয়, তা দেখার বিষয়। এই তথ্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির গতিপ্রকৃতি বুঝতে সাহায্য করে এবং ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে সহায়ক হতে পারে।


トランプ米大統領の「純支持率」は最低値のまま横ばい、世論調査


এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।

নিচের প্রশ্নটি Google Gemini থেকে প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়েছে:

2025-07-17 06:35 এ, ‘トランプ米大統領の「純支持率」は最低値のまま横ばい、世論調査’ 日本貿易振興機構 অনুযায়ী প্রকাশিত হয়েছে। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ সহজবোধ্যভাবে একটি বিশদ নিবন্ধ লিখুন। অনুগ্রহ করে বাংলায় উত্তর দিন।

মন্তব্য করুন