জাতিসংঘের ‘আন্তর্জাতিক দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী দিবস’ ঘোষণা: একটি নতুন যুগের সূচনা,全国盲ろう者協会


জাতিসংঘের ‘আন্তর্জাতিক দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী দিবস’ ঘোষণা: একটি নতুন যুগের সূচনা

প্রকাশক: জাতীয় দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী সমিতি প্রকাশের তারিখ: জুলাই ১৫, ২০২৫, ২৩:০৬ (জাপানি সময়) সংবাদ: জাতিসংঘ জুন ২৭ কে ‘আন্তর্জাতিক দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে।

জাতীয় দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী সমিতির তথ্য অনুযায়ী, জাতিসংঘ কর্তৃক জুন ২৭ কে ‘আন্তর্জাতিক দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এই ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তটি বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী (যাদের ‘ব্লাইন্ড-ডেফ’ বলা হয়) জনগোষ্ঠীর জন্য এক নতুন আশার আলো দেখিয়েছে। এই ঘোষণা দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অধিকার, সমতা এবং সমাজের প্রতি তাদের অবদানের প্রতি আন্তর্জাতিক মনোযোগ আকর্ষণ করার এক সুবর্ণ সুযোগ।

দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী কারা?

দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা একইসাথে দৃষ্টিশক্তি এবং শ্রবণশক্তি উভয়ই আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে হারান। এই দুটি প্রতিবন্ধকতা একত্রিত হলে তাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রা, যোগাযোগ এবং পারিপার্শ্বিক জগতের সাথে সংযোগ স্থাপন অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়ে। তারা ভাষা, তথ্য এবং সমাজের মূল স্রোত থেকে বিচ্ছিন্ন বোধ করতে পারেন।

কেন এই দিবস গুরুত্বপূর্ণ?

জুন ২৭ কে ‘আন্তর্জাতিক দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করার পেছনে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে:

  • সচেতনতা বৃদ্ধি: এই দিবসটি দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জীবনযাত্রা, তাদের মুখোমুখি হওয়া সমস্যা এবং তাদের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বিশ্বব্যাপী মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
  • অধিকার ও সমতার প্রচার: এই ঘোষণার মাধ্যমে দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সমান অধিকার, সুযোগ এবং সম্মান প্রাপ্তির বিষয়টি জোরালোভাবে প্রতিষ্ঠিত হবে।
  • শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ: বিশেষ করে শিক্ষা এবং কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য আরও উন্নত সুযোগ তৈরির প্রেরণা যোগাবে।
  • প্রযুক্তি ও সহায়ক সরঞ্জামের উন্নয়ন: এই দিবসটি তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে সহায়ক প্রযুক্তি এবং সরঞ্জামের গবেষণা ও উন্নয়নে বিনিয়োগের গুরুত্ব তুলে ধরবে।
  • অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠন: জাতিসংঘ কর্তৃক এই ঘোষণাটি একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠনের দিকে এক বিশাল পদক্ষেপ, যেখানে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিবর্গ সহ সকলেই সমানভাবে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে।

জাতীয় দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী সমিতির ভূমিকা:

জাতীয় দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী সমিতি (National Association for the Deaf-Blind in Japan) এই গুরুত্বপূর্ণ খবরটি প্রকাশ করেছে। জাপানে এবং বিশ্বজুড়ে দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে এবং তাদের অধিকার আদায়ে এই সমিতি দীর্ঘকাল ধরে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে। তাদের এই তথ্য প্রকাশ নিঃসন্দেহে এই দিবসের তাৎপর্যকে আরও বাড়িয়ে দেবে।

ভবিষ্যতের পথ:

‘আন্তর্জাতিক দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী দিবস’ ঘোষণা একটি যাত্রা শুরুর প্রতীক। এখন প্রয়োজন এই ঘোষণাকে কাজে লাগিয়ে দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য প্রকৃত পরিবর্তন আনা। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকবে:

  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশেষ ব্যবস্থা: প্রতিটি স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ শিক্ষাদান পদ্ধতি এবং সহায়ক সরঞ্জামের ব্যবস্থা করা।
  • কর্মক্ষেত্রে সুযোগ সৃষ্টি: দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য উপযুক্ত কর্মসংস্থান তৈরি এবং কর্মক্ষেত্রে তাদের জন্য সহায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করা।
  • যোগাযোগের সহজলভ্যতা: তথ্য, বিনোদন এবং দৈনন্দিন যোগাযোগের মাধ্যমগুলোকে তাদের জন্য সহজলভ্য করে তোলা।
  • গণসচেতনতা অভিযান: সরকার, বেসরকারি সংস্থা এবং সমাজের সকল স্তরের মানুষকে এই বিষয়ে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের জন্য উৎসাহিত করা।

জাতিসংঘের এই যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত বিশ্বজুড়ে দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী সম্প্রদায়ের জন্য একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। জুন ২৭ কে ‘আন্তর্জাতিক দৃষ্টি ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী দিবস’ হিসেবে পালনের মাধ্যমে আমরা এই ব্যক্তিদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে, তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় এবং একটি সত্যিকারের অন্তর্ভুক্তিমূলক বিশ্ব গড়ে তুলতে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে পারি।


国連が6月27日を「国際盲ろうの日」と宣言しました


এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।

নিচের প্রশ্নটি Google Gemini থেকে প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়েছে:

2025-07-15 23:06 এ, ‘国連が6月27日を「国際盲ろうの日」と宣言しました’ 全国盲ろう者協会 অনুযায়ী প্রকাশিত হয়েছে। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ সহজবোধ্যভাবে একটি বিশদ নিবন্ধ লিখুন। অনুগ্রহ করে বাংলায় উত্তর দিন।

মন্তব্য করুন