বেইজিংয়ে বিশ্ব শান্তি ফোরামের ১৩তম আসর: বিশ্ব শান্তি রক্ষায় যৌথ দায়িত্ববোধের আহ্বান,PR Newswire Policy Public Interest


বেইজিংয়ে বিশ্ব শান্তি ফোরামের ১৩তম আসর: বিশ্ব শান্তি রক্ষায় যৌথ দায়িত্ববোধের আহ্বান

বেইজিং, ৫ জুলাই ২০২৫ – বিশ্ব শান্তি রক্ষায় যৌথ দায়িত্ববোধের বার্তা নিয়ে চীনের রাজধানী বেইজিং সম্প্রতি ১৩তম বিশ্ব শান্তি ফোরামের আয়োজন করেছে। PR Newswire Policy Public Interest-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের ৫ জুলাই, স্থানীয় সময় ২০:২৭ মিনিটে প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সম্মেলনের খবর জানানো হয়। এই ফোরামটি বিশ্বজুড়ে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়েছে এবং সকল দেশের অংশগ্রহণে একটি সহযোগিতামূলক ও টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আলোচনা ও মত বিনিময়ের একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করেছে।

বিশ্বব্যাপী ক্রমবর্ধমান সংঘাত, সন্ত্রাসবাদ এবং অন্যান্য নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জের মুখে, এই ফোরামটি একটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ সময়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, কূটনীতিক, শিক্ষাবিদ, শান্তি কর্মী এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন। তাদের মূল লক্ষ্য ছিল বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিদ্যমান বাধাগুলো চিহ্নিত করা এবং সেগুলোর সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

ফোরামে উত্থাপিত প্রধান বিষয়গুলোর মধ্যে ছিল –

  • আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারকরণ: জাতিগত ও রাজনৈতিক বিভেদ ভুলে বিশ্ব নেতৃবৃন্দের মধ্যে একতা ও সহযোগিতার হাত বাড়ানো এবং আন্তর্জাতিক আইন ও নিয়মাবলী মেনে চলার গুরুত্ব।
  • সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলা: আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সমন্বিতভাবে লড়াই করার কৌশল নির্ধারণ এবং উগ্রবাদের মূল কারণগুলো দূর করার উপর জোর দেওয়া।
  • আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা: বিভিন্ন অঞ্চলের বিশেষ নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা এবং সেখানে শান্তি ও সমৃদ্ধি ফিরিয়ে আনার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ।
  • নিরস্ত্রকরণ ও পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ: পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার রোধ এবং বিশ্বব্যাপী নিরস্ত্রীকরণের প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করা।
  • শান্তি সংস্কৃতির প্রচার: শিক্ষাব্যবস্থা এবং গণমাধ্যমের মাধ্যমে শান্তি, সহনশীলতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের সংস্কৃতি গড়ে তোলার উপর গুরুত্ব আরোপ করা।

এই ফোরামে বক্তারা বারবার এই বিষয়টি তুলে ধরেছেন যে, বিশ্ব শান্তি কেবল কোনো একটি দেশ বা সংস্থার দায়িত্ব নয়, বরং এটি সমগ্র মানবজাতির একটি যৌথ দায়িত্ব। প্রত্যেক দেশ, প্রত্যেক ব্যক্তি এবং প্রতিটি সংগঠনকে শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রয়াসে সক্রিয়ভাবে অংশ নিতে হবে।

বেইজিং শহর এই ধরনের একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক আয়োজনের জন্য একটি উপযুক্ত স্থান হিসেবে বিবেচিত হয়েছে, যা বহু বছর ধরে পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যে সেতু বন্ধনের ভূমিকা পালন করে আসছে। ফোরামের আয়োজকরা আশা প্রকাশ করেছেন যে, এই সম্মেলন থেকে প্রাপ্ত আলোচনা ও সিদ্ধান্তগুলো বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ বিশ্ব গড়ে তুলতে সহায়ক হবে।

বিশ্ব শান্তি ফোরামের এই ১৩তম আসরটি একটি ইতিবাচক বার্তা নিয়ে শেষ হয়েছে, যা বিশ্বকে শান্তি ও সহযোগিতার পথে এগিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন করে অনুপ্রাণিত করেছে।


Pékin accueille le 13ᵉ Forum mondial pour la paix : un appel lancé à la responsabilité commune dans la préservation de la paix mondiale


এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।

নিচের প্রশ্নটি Google Gemini থেকে প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়েছে:

‘Pékin accueille le 13ᵉ Forum mondial pour la paix : un appel lancé à la responsabilité commune dans la préservation de la paix mondiale’ PR Newswire Policy Public Interest দ্বারা 2025-07-05 20:27 এ প্রকাশিত হয়েছে। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ নরম সুরে একটি বিশদ নিবন্ধ লিখুন। অনুগ্রহ করে বাংলায় শুধুমাত্র নিবন্ধ সহ উত্তর দিন।

মন্তব্য করুন