
এখানে ২০২৫ সালের ৬ জুন তারিখে মুক্তি পাওয়া “আলো ঝলমলে শহর চফু-এর ফিল্ম লোকেশন নং ১৬৬: বাম্প (BUMP) এর ওয়েব ধারাবাহিক ‘মিৎসুহিদেকে ধরো’” নিয়ে একটি বিস্তারিত নিবন্ধ দেওয়া হলো, যা পাঠকদের এই স্থান পরিদর্শনে আগ্রহী করে তুলবে:
আলো ঝলমলে শহর চফু-এর ফিল্ম লোকেশন : বাম্প-এর ‘মিৎসুহিদেকে ধরো’
জুন ৫, ২০২৫ তারিখে মুক্তিপ্রাপ্ত বাম্প-এর নতুন ওয়েব ধারাবাহিক “মিৎসুহিদেকে ধরো” (光秀を捕らえよ。) -এর মাধ্যমে জাপানের চফু শহর আবারও লাইমলাইটে। “আলো ঝলমলে শহর চফু” নামে পরিচিত এই স্থানটি দীর্ঘদিন ধরে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের কাছে একটি জনপ্রিয় গন্তব্য। এই ধারাবাহিকটি মুক্তি পাওয়ার পর থেকে দর্শকরা এর বিভিন্ন লোকেশন সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।
কেন চফু চলচ্চিত্র নির্মাতাদের প্রিয়?
চফু শহরটি টোকিওর খুব কাছে অবস্থিত হওয়ায় এবং এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও ঐতিহাসিক স্থাপত্য বিদ্যমান থাকায় চলচ্চিত্র নির্মাতারা এখানে সহজেই আউটডোর শুটিং করতে পারেন। এছাড়াও, স্থানীয় প্রশাসন চলচ্চিত্র নির্মাণকে উৎসাহিত করার জন্য বিভিন্ন সহযোগিতা প্রদান করে থাকে।
‘মিৎসুহিদেকে ধরো’ ধারাবাহিকের মূল আকর্ষণ:
এই ধারাবাহিকের প্রধান আকর্ষণগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো এর দৃশ্যপট। নির্মাতারা চফুর বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য স্থানকে খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন, যা দর্শকদের মুগ্ধ করেছে।
- ঐতিহাসিক স্থাপত্য: ধারাবাহিকের কিছু অংশে পুরনো দিনের জাপানি স্থাপত্য দেখানো হয়েছে, যা দর্শকদের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের প্রতি আগ্রহী করে তোলে।
- সবুজ অরণ্য: চফুর আশেপাশে রয়েছে সবুজ অরণ্য, যা ধারাবাহিকের প্রাকৃতিক দৃশ্যগুলোকে আরও প্রাণবন্ত করে তুলেছে।
- শহরের কেন্দ্র: আধুনিক শহরের দৃশ্য এবং ব্যস্ত জীবনযাত্রা ধারাবাহিকের গল্পকে বাস্তবসম্মত করেছে।
চফুতে আপনার জন্য কী কী করার আছে?
আপনি যদি “মিৎসুহিদেকে ধরো” দেখে চফু ভ্রমণে আগ্রহী হন, তাহলে আপনার জন্য এখানে কিছু পরামর্শ দেওয়া হলো:
- ফিল্ম লোকেশন পরিদর্শন: ধারাবাহিকে দেখানো স্থানগুলো নিজের চোখে দেখতে যাওয়া সত্যিই একটি অসাধারণ অভিজ্ঞতা হতে পারে। আপনি সেই স্থানগুলোর ছবি তুলতে পারেন এবং আপনার প্রিয় দৃশ্যগুলো অনুভব করতে পারেন।
- স্থানীয় সংস্কৃতি ও খাবার: চফুতে ঐতিহ্যবাহী জাপানি সংস্কৃতি ও খাবারের স্বাদ নিতে পারেন। বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট ও খাবারের দোকানে স্থানীয় Delicacies পাওয়া যায়, যা আপনার ভ্রমণকে আরও আনন্দময় করে তুলবে।
- ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণ: চফুতে অনেক ঐতিহাসিক মন্দির ও স্থাপত্য রয়েছে, যা জাপানের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে সাহায্য করে। আপনি এই স্থানগুলো ঘুরে দেখতে পারেন এবং ইতিহাস সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারেন।
কীভাবে যাবেন:
চফু শহর টোকিও থেকে খুব কাছেই অবস্থিত। আপনি ট্রেন অথবা বাসের মাধ্যমে সহজেই এখানে পৌঁছাতে পারেন। টোকিও স্টেশন থেকে চফুর সরাসরি ট্রেন সার্ভিস রয়েছে।
“মিৎসুহিদেকে ধরো” শুধুমাত্র একটি ধারাবাহিক নয়, এটি চফু শহরের সৌন্দর্য ও সংস্কৃতিকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরার একটি মাধ্যম। আপনি যদি জাপান ভ্রমণে আগ্রহী হন, তাহলে চফু আপনার ভ্রমণ তালিকায় একটি বিশেষ স্থান অধিকার করতে পারে।
【「映画のまち調布」ロケ情報No166】BUMP配信ドラマ「光秀を捕らえよ。」(2025年6月5日配信)
এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।
গুগল জেমিনির থেকে প্রতিক্রিয়া পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত প্রশ্নটি ব্যবহৃত হয়েছে:
2025-06-06 01:35 এ, ‘【「映画のまち調布」ロケ情報No166】BUMP配信ドラマ「光秀を捕らえよ。」(2025年6月5日配信)’ প্রকাশিত হয়েছে 調布市 অনুযায়ী। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ একটি বিশদ নিবন্ধ লিখুন যা সহজবোধ্য এবং পাঠকদের ভ্রমণে আগ্রহী করে তোলে।
1033