নাসার হাবলের মাধ্যমে একটি যাযাবর কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান,NASA


অবশ্যই! এখানে NASA-এর হাবল স্পেস টেলিস্কোপের রোমিং ব্ল্যাক হোল আবিষ্কারের উপর ভিত্তি করে একটি নিবন্ধ দেওয়া হলো:

নাসার হাবলের মাধ্যমে একটি যাযাবর কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান

নাসা হাবল স্পেস টেলিস্কোপের মাধ্যমে একটি বিশাল কৃষ্ণগহ্বরের (Massive Black Hole) সন্ধান পেয়েছে, যা তার গ্যালাক্সি থেকে ছিটকে বেরিয়ে এসেছে এবং মহাবিশ্বের মধ্যে দিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এই কৃষ্ণগহ্বরটি আমাদের সূর্যের চেয়ে প্রায় ২ কোটি গুণ বেশি ভারী। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এই আবিষ্কারটিকে কৃষ্ণগহ্বর এবং গ্যালাক্সির বিবর্তনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র হিসেবে মনে করছেন।

এই কৃষ্ণগহ্বরটি একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্র থেকে ছুটে আসছে, এর কারণ সম্ভবত দুটি গ্যালাক্সির মধ্যে সংঘর্ষের ফলে সৃষ্ট মহাকর্ষীয় আলোড়ন। যখন দুটি গ্যালাক্সি একত্রিত হয়, তখন তাদের কেন্দ্রস্থিত কৃষ্ণগহ্বরগুলো একে অপরের চারপাশে ঘুরতে শুরু করে এবং এক পর্যায়ে একটি শক্তিশালী মহাকর্ষীয় তরঙ্গ উৎপন্ন করে। যদি এই তরঙ্গটি অসমভাবে নির্গত হয়, তবে এটি একটি কৃষ্ণগহ্বরকে তার স্বীয় গ্যালাক্সি থেকে ছিটকে দিতে পারে।

হাবল স্পেস টেলিস্কোপ এই কৃষ্ণগহ্বরটিকে তার চারপাশের গ্যাসের ওপর এর প্রভাবের মাধ্যমে চিহ্নিত করেছে। কৃষ্ণগহ্বরটি যখন মহাকাশে দ্রুত বেগে ছুটে চলে, তখন এটি গ্যাসকে উত্তপ্ত করে তোলে, যা উজ্জ্বল আলো বিকিরণ করে। এই আলো হাবলের ক্যামেরায় ধরা পড়েছে।

এই আবিষ্কারটি মহাবিশ্বে কৃষ্ণগহ্বরের আচরণ এবং গ্যালাক্সির সাথে তাদের সম্পর্ক সম্পর্কে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। ভবিষ্যতে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের মতো উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে এই ধরনের আরও কৃষ্ণগহ্বর খুঁজে বের করা সম্ভব হবে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন।

এই যাযাবর কৃষ্ণগহ্বর আবিষ্কারের ফলে কৃষ্ণগহ্বর এবং গ্যালাক্সির মধ্যেকার জটিল সম্পর্ক আরও ভালোভাবে বোঝা যাবে এবং মহাবিশ্বের বিবর্তন সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান বৃদ্ধি পাবে।


NASA’s Hubble Pinpoints Roaming Massive Black Hole


এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।

নিচের প্রশ্নটি Google Gemini থেকে প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়েছে:

2025-05-08 14:02 এ, ‘NASA’s Hubble Pinpoints Roaming Massive Black Hole’ NASA অনুযায়ী প্রকাশিত হয়েছে। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ সহজবোধ্যভাবে একটি বিশদ নিবন্ধ লিখুন। অনুগ্রহ করে বাংলায় উত্তর দিন।


127

মন্তব্য করুন