
পর্যটকদের জন্য আকর্ষনীয় একটি প্রতিবেদন এখানে দেওয়া হলো:
মিয়ে prefecture-এ “ইчиго ক্যাফে”: স্ট্রবেরি প্রেমীদের জন্য শেষ সুযোগ!
জাপানের মিয়ে prefecture-এ স্ট্রবেরি প্রেমীদের জন্য দারুণ সুখবর! “ইчиго ক্যাফে” (Ichigo Cafe) নামের একটি বিশেষ ক্যাফেতে উপভোগ করুন নানারকম সুস্বাদু স্ট্রবেরি-ভিত্তিক ডেজার্ট। তবে আর বেশি দিন নয়, খুব শীঘ্রই এই ক্যাফেটি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তাই যারা এখনো এখানকার বিশেষ স্বাদ নিতে পারেননি, তাদের জন্য এটাই শেষ সুযোগ।
“ইчиго ক্যাফে”-তে কী কী আছে?
“ইчиго ক্যাফে”-তে আপনারা স্ট্রবেরি দিয়ে তৈরি বিভিন্ন ধরনের ডেজার্ট চেখে দেখতে পারবেন। তাদের মেনুতে আছে:
- তাজা স্ট্রবেরি: স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত তাজা এবং রসালো স্ট্রবেরি সরাসরি উপভোগ করার সুযোগ।
- স্ট্রবেরি কেক: নরম স্পঞ্জ কেকের সাথে ফ্রেশ স্ট্রবেরি এবং ক্রিম দিয়ে তৈরি লোভনীয় কেক।
- স্ট্রবেরি পারফেইট: বিভিন্ন স্তরের স্ট্রবেরি, ক্রিম, এবং অন্যান্য ডেজার্ট আইটেম দিয়ে সাজানো পারফেইট, যা দেখতেও সুন্দর এবং খেতেও দারুণ।
- স্ট্রবেরি স্মুদি: তাজা স্ট্রবেরি দিয়ে তৈরি স্বাস্থ্যকর এবং রিফ্রেশিং স্মুদি।
এছাড়াও, ক্যাফেতে আরও অনেক রকমের স্ট্রবেরি-ভিত্তিক পানীয় ও খাবার পাওয়া যায়, যা আপনার জিভে জল আনতে বাধ্য।
কেন এই ক্যাফেতে যাবেন?
- বিশেষ স্বাদ: “ইчиго ক্যাফে”-তে স্ট্রবেরি দিয়ে তৈরি যে খাবারগুলো পাওয়া যায়, তা শুধুমাত্র এই সময়েই উপভোগ করা যায়।
- স্থানীয় উৎপাদন: এখানকার স্ট্রবেরি স্থানীয়ভাবে চাষ করা হয়, তাই এর স্বাদ এবং গুণগত মান দুটোই খুব ভালো।
- সুন্দর পরিবেশ: ক্যাফেটির পরিবেশ খুবই শান্ত এবং সুন্দর, যা আপনার ডেজার্ট খাওয়ার অভিজ্ঞতা আরও আনন্দদায়ক করে তুলবে।
কীভাবে যাবেন?
“ইчиго ক্যাফে” মিয়ে prefecture-এ অবস্থিত। আপনারা কানকোমি ওয়েবসাইটের (www.kankomie.or.jp/event/40306) মাধ্যমে ক্যাফেটির সঠিক ঠিকানা এবং যাওয়ার উপায় জানতে পারবেন।
শেষ কথা
আর দেরি না করে जल्दी করুন! “ইчиго ক্যাফে” খুব শীঘ্রই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তাই স্ট্রবেরির স্বাদ নিতে और মিয়ে prefecture-এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে আজই আপনার ভ্রমণের পরিকল্পনা করুন।
এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।
গুগল জেমিনির থেকে প্রতিক্রিয়া পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত প্রশ্নটি ব্যবহৃত হয়েছে:
2025-05-03 08:07 এ, ‘いちごカフェ 季節限定 まもなく終了お急ぎください’ প্রকাশিত হয়েছে 三重県 অনুযায়ী। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ একটি বিশদ নিবন্ধ লিখুন যা সহজবোধ্য এবং পাঠকদের ভ্রমণে আগ্রহী করে তোলে।
169