
পর্যটকদের জন্য কান্ননজি মন্দিরের এগারো-মুখের কান্নন মূর্তি
জাপানের সংস্কৃতিতে কান্ননজির এগারো-মুখের কান্নন (জু ichi মেন কান্নন) মূর্তি এক বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে। এই মূর্তিটি শুধু একটি শিল্পকর্ম নয়, এটি আধ্যাত্মিকতা, করুণা এবং ঐতিহ্যের প্রতীক। কান্ননজি মন্দিরটি জাপানের হিয়োগো প্রদেশে অবস্থিত। এখানে এই মূর্তিটি অত্যন্ত শ্রদ্ধার সাথে পূজা করা হয়।
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট: কান্ননজি মন্দিরের এগারো-মুখের কান্নন মূর্তিটি হেইয়ান যুগে (৭৯৪-১১৮৫) নির্মিত হয়েছিল বলে মনে করা হয়। এই সময়ের শিল্পকলা এবং ধর্মীয় বিশ্বাস জাপানের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। মূর্তিটি বৌদ্ধ ধর্মের মহাযান শাখার অন্তর্গত, যেখানে বোধিসত্ত্ব কান্ননকে করুণার দেবী হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
মূর্তির গঠন ও তাৎপর্য: এগারো-মুখের কান্নন মূর্তিটি সাধারণত কাঠ দিয়ে তৈরি এবং এর উচ্চতা প্রায় ৬ মিটার। মূর্তিটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হল এর এগারোটি মুখ। এই মুখগুলির প্রতিটি ভিন্ন ভিন্ন অভিব্যক্তি প্রকাশ করে।
- প্রধান মুখ: এটি Kanon-এর শান্ত ও সৌম্য রূপের প্রতীক।
- উপরের দশটি মুখ: এই মুখগুলি দশটি ভিন্ন দিকে বিপদ থেকে রক্ষা করে এবং দশটি স্তরের আধ্যাত্মিক জ্ঞান প্রকাশ করে।
- পেছনের মুখ: পেছনের মুখটি প্রায়ই ক্রোধপূর্ণ অভিব্যক্তি যুক্ত থাকে, যা অশুভ শক্তিকে দমন করে।
believed to possess eleven heads to symbolize Kanzeon Bosatsu hearing and seeing the sufferings of all sentient beings in the ten directions, and working to deliver them all
দর্শনীয় স্থান ও আকর্ষণ: কান্ননজি মন্দিরটি একটি ঐতিহাসিক স্থান, যা পর্যটকদের জন্য বেশ আকর্ষণীয়। এখানে আসা পর্যটকদের জন্য কিছু বিশেষ আকর্ষণ নিচে উল্লেখ করা হলো:
- মূর্তি দর্শন: কান্ননজির প্রধান আকর্ষণ হল এগারো-মুখের কান্নন মূর্তিটি। এর জটিল কারুকার্য দর্শকদের মুগ্ধ করে।
- মন্দিরের স্থাপত্য: কান্ননজি মন্দিরের স্থাপত্য জাপানের ঐতিহ্যবাহী মন্দিরগুলোর মধ্যে অন্যতম। এর নকশা এবং নির্মাণশৈলী দর্শকদের মন জয় করে।
- প্রাকৃতিক সৌন্দর্য: মন্দিরটি সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশে অবস্থিত, যা পরিদর্শকদের শান্তি এনে দেয়।
ভ্রমণের টিপস: – সেরা সময়: কান্ননজি মন্দির পরিদর্শনের সেরা সময় হল বসন্তকাল (মার্চ-মে) এবং শরৎকাল (সেপ্টেম্বর-নভেম্বর)। এই সময়ে আবহাওয়া মনোরম থাকে এবং চারপাশের প্রকৃতি রঙিন হয়ে ওঠে। – পোশাক: মন্দির পরিদর্শনের সময় শালীন পোশাক পরা উচিত। খুব বেশি খোলামেলা পোশাক পরিহার করা ভালো। – জুতা: মন্দিরে প্রবেশের আগে জুতা খুলে যেতে হয়। তাই মোজা পরা ভালো। – ছবি তোলা: মন্দিরের ভিতরে ছবি তোলার আগে কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে পারেন। কিছু কিছু স্থানে ছবি তোলা নিষেধ থাকতে পারে। – নীরবতা: মন্দির একটি পবিত্র স্থান, তাই এর পবিত্রতা রক্ষা করা আমাদের কর্তব্য।
কিভাবে যাবেন: কান্ননজি মন্দিরটি হিয়োগো প্রদেশে অবস্থিত। এখানে যাওয়ার জন্য নিকটতম বিমানবন্দর হল ওসাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (ITM)। বিমানবন্দর থেকে কান্ননজি মন্দিরে যেতে ট্রেন অথবা বাসের সাহায্য নিতে পারেন।
কান্ননজি মন্দির শুধু একটি ধর্মীয় স্থান নয়, এটি জাপানের শিল্পকলা, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের ধারক। আপনি যদি জাপান ভ্রমণে আগ্রহী হন, তবে কান্ননজি মন্দির এবং এগারো-মুখের কান্নন মূর্তিটি আপনার ভ্রমণ তালিকায় যোগ করতে পারেন।
এই তথ্য tourism agency multilingual commentary database থেকে নেওয়া হয়েছে। এখানে Kanon সম্পর্কে সহজ ভাষায় বর্ণনা করা হয়েছে, যা পাঠকদের ভ্রমণে উৎসাহিত করবে।
এগারো-মুখের কান্ননের কান্ননজি মন্দির স্থায়ী মূর্তি
এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।
গুগল জেমিনির থেকে প্রতিক্রিয়া পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত প্রশ্নটি ব্যবহৃত হয়েছে:
2025-04-20 06:22 এ, ‘এগারো-মুখের কান্ননের কান্ননজি মন্দির স্থায়ী মূর্তি’ প্রকাশিত হয়েছে 観光庁多言語解説文データベース অনুযায়ী। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ একটি বিশদ নিবন্ধ লিখুন যা সহজবোধ্য এবং পাঠকদের ভ্রমণে আগ্রহী করে তোলে।
1