জেনকোজি মন্দির, এগারো-মুখের কাননের বসে মূর্তি, 観光庁多言語解説文データベース


জাপানের এক ঐতিহ্যপূর্ণ গুপ্তধন: জেনকোজি মন্দিরের এগারো-মুখের কাননের মূর্তি

জাপানের নাগানো শহরে অবস্থিত জেনকোজি মন্দির এক ঐতিহাসিক এবং আধ্যাত্মিক কেন্দ্র। এই মন্দিরের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য আকর্ষণ হল এগারো-মুখের কাননের (Ekādaśamukha) বসে থাকা মূর্তি। পর্যটকদের জন্য এই মূর্তি এক বিশেষ দর্শনীয় স্থান, যা তাদের মুগ্ধ করে।

ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট: জেনকোজি মন্দিরটি ৬৪২ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত হয়েছিল। বৌদ্ধ ধর্মের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষের কাছে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। এই মন্দিরের স্থাপত্য এবং ঐতিহাসিক তাৎপর্য এটিকে জাপানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মন্দির হিসেবে পরিচিত করেছে।

এগারো-মুখের কাননের মূর্তি: এই মূর্তিটি কাননের (অAvolokiteśvara) একটি রূপ, যিনি করুণার বোধিসত্ত্ব নামে পরিচিত। বৌদ্ধ বিশ্বাস অনুযায়ী, কানন বিভিন্ন রূপে মানুষের কাছে আবির্ভূত হন এবং তাদের দুঃখ দূর করেন। এগারোটি মুখ এই বোধিসত্ত্বের সর্বব্যাপী করুণা এবং মানুষের কষ্ট লাঘবের প্রতিশ্রুতির প্রতীক। মূর্তিটি দর্শকদের মধ্যে গভীর আধ্যাত্মিক অনুভূতি জাগায়।

বৈশিষ্ট্য: মূর্তিটি সাধারণত কাঠের তৈরি হয় এবং এর উচ্চতা বিভিন্ন হতে পারে। প্রতিটি মুখের নিজস্ব অভিব্যক্তি রয়েছে, যা কাননের বিভিন্ন গুণাবলী এবং ক্ষমতাকে উপস্থাপন করে। কোনো মুখে মৃদু হাসি, আবার কোনো মুখে গভীর চিন্তার ছাপ দেখা যায়। এই মূর্তি বৌদ্ধ শিল্পকলার এক দারুণ উদাহরণ।

পর্যটকদের জন্য অভিজ্ঞতা: জেনকোজি মন্দির শুধু একটি উপাসনালয় নয়, এটি একটি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। এখানে এসে আপনি জাপানের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে পারবেন। মন্দিরের শান্ত পরিবেশ মনকে শান্তি এনে দেয়। মূর্তিটি দর্শন করার সময়, দর্শনার্থীরা যেন এক ভিন্ন জগতে প্রবেশ করেন, যেখানে আধ্যাত্মিকতা ও শিল্পের মিলন ঘটেছে।

কীভাবে যাবেন: নাগানো শহরটি টোকিও থেকে বুলেট ট্রেনে সহজেই যাওয়া যায়। নাগানো স্টেশন থেকে জেনকোজি মন্দির পর্যন্ত বাস বা ট্যাক্সি পাওয়া যায়। হেঁটে যেতেও প্রায় ৩০ মিনিট সময় লাগে, যা শহরের সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করার সুযোগ করে দেয়।

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য: * প্রতিষ্ঠাকাল: ৬৪২ খ্রিস্টাব্দ * অবস্থান: নাগানো, জাপান * দর্শনীয়: এগারো-মুখের কাননের মূর্তি * সময়: সাধারণত সকাল ৬টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

টিপস: * সকাল সকাল মন্দির পরিদর্শনে যান, যখন ভিড় কম থাকে। * মন্দিরের আশেপাশে অনেক ঐতিহ্যবাহী দোকান এবং রেস্টুরেন্ট আছে, যেখানে আপনি স্থানীয় খাবার উপভোগ করতে পারেন। * জুতা খুলে মন্দিরে প্রবেশ করুন এবং নীরবতা বজায় রাখুন।

জেনকোজি মন্দিরের এগারো-মুখের কাননের মূর্তি শুধু একটি শিল্পকর্ম নয়, এটি জাপানের সমৃদ্ধ ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতীক। এই মূর্তি দর্শন আপনার ভ্রমণকে আরও enriched করবে।


জেনকোজি মন্দির, এগারো-মুখের কাননের বসে মূর্তি

এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।

গুগল জেমিনির থেকে প্রতিক্রিয়া পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত প্রশ্নটি ব্যবহৃত হয়েছে:

2025-04-19 16:39 এ, ‘জেনকোজি মন্দির, এগারো-মুখের কাননের বসে মূর্তি’ প্রকাশিত হয়েছে 観光庁多言語解説文データベース অনুযায়ী। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ একটি বিশদ নিবন্ধ লিখুন যা সহজবোধ্য এবং পাঠকদের ভ্রমণে আগ্রহী করে তোলে।


822

মন্তব্য করুন