
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক নাইজারে মসজিদে হামলায় ৪৪ জন বেসামরিক নাগরিকের নিহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং এর তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। ২৫ মার্চ ২০২৫ তারিখে দেওয়া এক বিবৃতিতে তিনি এই ঘটনাকে ‘ভয়াবহ’ আখ্যা দিয়ে এর সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানান।
তুর্ক বলেন, এই হামলার ঘটনা নিরাপত্তা পরিস্থিতির চরম অবনতি এবং বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষার ক্ষেত্রে মারাত্মক উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে। তিনি আরও বলেন, “মসজিদে প্রার্থনারত নিরীহ মানুষের ওপর এই ধরনের হামলা মানবতার চরম লঙ্ঘন এবং কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।”
জাতিসংঘের এই মানবাধিকার প্রধানের মতে, এই ঘটনা নাইজারের নিরাপত্তা পরিস্থিতিকে স্থিতিশীল করতে এবং নাগরিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে একটি ‘জাগ্রত কল’ হওয়া উচিত। তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে নাইজার সরকারের সাথে সহযোগিতা করে সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলা এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করার আহ্বান জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, আফ্রিকার এই দেশটিতে প্রায়ই জঙ্গিগোষ্ঠীগুলো হামলা করে থাকে। ধারণা করা হচ্ছে, কোনো জঙ্গিগোষ্ঠী এই হামলা চালিয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো গোষ্ঠী হামলার দায় স্বীকার করেনি।
এই হামলার বিষয়ে নাইজার সরকারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেওয়া হয়নি। তবে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সরকার দ্রুত তদন্ত শুরু করেছে এবং দোষীদের বিচারের আওতায় আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তারা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে এবং নাইজারের মানবাধিকার পরিস্থিতি উন্নয়নে কাজ করে যাবে। একইসঙ্গে, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর প্রতি গভীর সমবেদনা জানানো হয়েছে এবং আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করা হয়েছে।
নাইজার: ৪৪ জনকে হত্যা করা মসজিদ আক্রমণে ‘জাগ্রত কল’ হওয়া উচিত, অধিকার প্রধান বলেছেন
এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।
নিচের প্রশ্নটি Google Gemini থেকে প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়েছে:
2025-03-25 12:00 এ, ‘নাইজার: ৪৪ জনকে হত্যা করা মসজিদ আক্রমণে ‘জাগ্রত কল’ হওয়া উচিত, অধিকার প্রধান বলেছেন’ Africa অনুযায়ী প্রকাশিত হয়েছে। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ সহজবোধ্যভাবে একটি বিশদ নিবন্ধ লিখুন।
17