শিশুদের মৃত্যু এবং স্টিল জন্মের ঝুঁকি হ্রাসে দশকের অগ্রগতি, জাতিসংঘের সতর্কতা, Top Stories


জাতিসংঘের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, শিশুদের মৃত্যু এবং মৃত শিশু জন্ম দেওয়ার ঘটনা উল্লেখযোগ্য হারে কমলেও, এক্ষেত্রে এখনো অনেক পথ চলা বাকি। মঙ্গলবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে, এসডিজি বা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ২০৩০ সালের মধ্যে এই পরিস্থিতির আরও উন্নতির জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

জাতিসংঘের নতুন এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০০০ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত শিশু মৃত্যুহার কমার গতি দ্রুত ছিল। কিন্তু ২০১৫ থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে তা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। এতে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়েছে, বর্তমান ধারা বজায় থাকলে এসডিজি অনুযায়ী ২০৩০ সালের মধ্যে শিশু মৃত্যুহার কমানোর লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা সম্ভব হবে না।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০০০ সালে যেখানে পাঁচ বছরের কম বয়সী প্রতি ১০০০ শিশুর মধ্যে ৭৬ জন মারা যেত, সেখানে ২০২২ সালে এই সংখ্যাটা কমে ৩৭-এ দাঁড়িয়েছে। அதே সময়ে, मृत शिशु জন্ম দেওয়ার হারও উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে, ২০০০ সালে যেখানে প্রতি ১০০০ ডেলিভারিতে ২১টি মৃত শিশু জন্ম নিত, সেখানে ২০২২ সালে এই সংখ্যা কমে ১৪-তে দাঁড়িয়েছে।

জাতিসংঘের এই প্রতিবেদনে বেশ কিছু সুপারিশ করা হয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হল স্বাস্থ্যখাতে বিনিয়োগ বাড়ানো, বিশেষ করে দুর্বল স্বাস্থ্য ব্যবস্থার দেশগুলোতে। এছাড়া, নারী ও শিশুদের জন্য মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা, টিকাদান কর্মসূচি জোরদার করা এবং অপুষ্টি দূর করার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন ব্যবস্থার উন্নতির ওপরও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

জাতিসংঘের কর্মকর্তারা বলছেন, শিশুদের জীবন বাঁচাতে এবং মৃত শিশু জন্ম দেওয়ার ঘটনা কমাতে হলে সরকার, আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং বেসরকারি খাতকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি অর্জনের জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা জরুরি।


শিশুদের মৃত্যু এবং স্টিল জন্মের ঝুঁকি হ্রাসে দশকের অগ্রগতি, জাতিসংঘের সতর্কতা

এআই সংবাদ সরবরাহ করেছে।

নিচের প্রশ্নটি Google Gemini থেকে প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়েছে:

2025-03-25 12:00 এ, ‘শিশুদের মৃত্যু এবং স্টিল জন্মের ঝুঁকি হ্রাসে দশকের অগ্রগতি, জাতিসংঘের সতর্কতা’ Top Stories অনুযায়ী প্রকাশিত হয়েছে। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত তথ্য সহ সহজবোধ্যভাবে একটি বিশদ নিবন্ধ লিখুন।


49

মন্তব্য করুন